ভায় কিছুতে মিল থাকে না, বাপ দাদাকে বুড়ো পাগলা বলে অঙ্ক দল বঁধে, এইরূপ দলে দলে এত বেশী দল হয়ে পড়ে যে শেষে মাগ ভাতারেও দল-দলী হয়। তবে সরকার বাহাদুরের দেওয়ানী ও ফৌজিদাৱী আইনগুলিকে বাঁচাইয়া চলিতে হয়, কেননা এইটীর উপর কিছু করিবার উপর নাই। নতুবা নিজের স্বার্থের মতন আইন হইত। বঙ্গদেশে গাধা, গরীব ও মুর্থ ভাল, কারণ তারা উড়তে পারে না ; কাজে কাজেই সামনে যা পায় সেটাকেই ভাল মনে করে ঠুকরে, ঠুকরে খায়। কিন্তু হরিরাম ! তাদের উপরও বিদ্বান, জ্ঞানবান ও ধনী লোক লেগেছে, তবে কাশীরাম, কৃত্তিবাস ও কবিকঙ্কন থাকিতে বোধ হয় কেহ কিছু করিতে পরিবে না। হরিরাম, -তবে বঙ্গদেশে বুদ্ধিমান, বিদ্বান ও ধনীর কথা লইয়া চলা উচিৎ নয় ? শিবরাম- কোন মতে নয়। বঙ্গদেশে বড় লোকের মতি গতির ঠিক নাই, যে যাই বলে সে তাই করে। কেহ বলিল, মহাশয় বঙ্গ মহিলারা কষলৎ না করার দরুণ দেশের উন্নতি হইতেছে না, অমনি বড় লোক তাই করিল। আবার কেহু, বলিল, মেযেছেলে কষলৎ করবে। এর চেয়ে নিন্দার কথা আর কি আছে, অমনি বড় লোফ তাহার কঁথার পোষকতা করিল। কেহ বলিল, ডাল চচ্চড়ি ভাত ভাল ; কেহবা বুলিল, 页中 ভাত ভাল ; কেহবা মৎস্য ও মাংসের উপকার দেখাইল ; কাহারও মুখে ত্রিসন্ধ্যার প্রশংসা হইল ; কেহবা একের ভাল ব্যাখ্যা করিল ; BD DDD DDDB BBBDBD BBS BD D BB DBBB DDD ব্যবস্থা দিল-এই রকমে যে যাই বলে সে তাই করে। বড়লোক ভাষা শিখিয়া রাজনীতিজ্ঞ হইয়াছে, কাহাকেও চটাইতে চায় না, সে নিজের অর্থটকে অর্থযুক্ত করিতে চায়। এই বজাতির দ্বারা নিজের অর্থ চালাইতে যাইয়া নিজের দেশেয় ভিতয় অশান্তি বাড়ায় ।
