পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ή τη ബത്തിത്ത . দিয়া দিগগজগুলিকে ইকিতেছেনঃ তুমি কি ইহা বিশ্বাস কৰা, . আমি অনেক মাথা ঘামাইয়া বলিলাম,--অসম্ভব। তখন আমার বুদ্ধি ভাপনার মত ছিল ; আর তিনি বলিলেন,-আচ্ছা নন্দী, তুমিতে সর্বত্র যাতায়াত কর, ইহার মীমাংসা কে কি প্রকায় করে, নিয়ে এস দেখি । আমি কৈলাস হইতে এড়ের উপর সোয়ার হইয়া বাহির হইলাম । বহুক্ষণ পরে কতকগুলি গৈরিক বস্ত্ৰধারী, জটাধ:স্ত্রী, যজ্ঞ সূত্ৰধারী ও ভূতলশায়ী দেখিতে পাইয়। তাই দিগের নিকটে যাইয়া উপস্থিত। হইলাম, সকলে সমাদর করিয়া আমায় পদাৰ্থ দিয়া বসিতে কুশাসন দিলে, আমি তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করিলাম, তোমাদের সকলকায় কুশলত ? উহারা বলিল,-আপনার কৃপায় লকলই কুশল, আপাতত এখানে আসিবার বরণ কি ? আমি উত্তর করিলাম,-অন্য কিছুই কারণ নয়, তৰে কি জানি, MgB D DBuDuSDD DDBS SBDSB qLDBSDDBDDB DiBBDBD DBKLLB সাহিত অনেক দিন যাবৎ সাক্ষাৎ হয়নি, একবার দেখা করিয়া যাই । অীয় তোমরা সব ভারতের ঢাক পেটা রত্ব হও তোমাদিগকে দর্শন করিলেও পুণ্য আছে। উহারা বলিল,- সে যাহা হউক, আপনার মনোগত ভাৰ কি কানুন দেখি, কারণ আপনি তো সময়কে বৃথা নষ্ট করেন না। নন্দী বলিল,-ওহে একটা বড় আশ্চৰ্য্য কথা, তবে শুন - এক চালুনী দিয়া দিগগজ গুলিকে হাকিতেছেন। উহারা সকলে বলিল,-ইহার আশ্চৰ্য্য কি। সমস্ত দিগগজ। চালুনীর উপর আছে, চালুনীয় গৰ্ত্ত ‘গুলি অতি ক্ষুত্র, দিগগজতো অল্প চালুমীর ভিতর দিয়া গালিয়া বাহির হইবে না।