কথোপকথন-য়হশ্বত ।" y r dlilidQgi than যে রোগী বৈদ্যাবটী হইতে তারকনাথ যাইতেছে, তাহার বিশ্বাস কত। রোগীর বিশ্বাস ঢেউ বাড়িতে বাড়িতে ক্ৰমে ক্ৰমে রোগীতে এত বিশ্বাসের ঢেউ উঠিল, যে বিশ্বাস ঢেউয়ের প্রলয় উপস্থিত হইল। রোগীর বাহিক পথকষ্ট ও গণ্ডী দেওয়ার কষ্ট ক্রমে ক্ৰ ে{ লোপ হইল, যখন রোগী বাবার স্থানে পৌছিল, তখন রোগীতে আনন্দের ঢেউ উটল। রোগী উপবাস করিয়া ধরনা দিল, অহােরাত্র “বাবা আসিয়া আরাম করিবেন।” রোগী এই চিন্তাতে মগ্ন রহিল, যাহার চিন্তা এক হইল সে পূর্ণ আরাম হইল, যাহার নূন্যধিক হইল , তাহার ফল সেই পরিমানে ফলিল, তন্ময় হইলে চারিধারে বাৰকে দেখিয়া রোগটা আরাম হইয়া যাইল । যোগ না হইলে সত্য আসে না । যেমনি যোগ হইল অমনি সত্যটি আসিল, সত্য হইতে যাহা আসিল, তাহাও সত্য রহিল, বাস্তৱিক সত্যের ফল সত্য হয়। কোন রোগীকে স্বপ্ন হইল, যাহা তুমি সামনে দেখিবে, তাহাই ধরিয়া তুমি শিব গঙ্গাতে ডুব দিয়া উঠিয়া খাইবে। রোগী সামনে সৰ্প দেখিল, তৎক্ষণাৎ রোগী সর্পকে ধরিয়া শিব গঙ্গাতে ডুৰ দিয়া উঠিয়া দেখিল, রাস্তা, দেখি পুত্র, কি অদ্ভুত রহস্য। যদি রোগার এই দৃঢ় বিশ্বাসটি বা ভক্তিটি না খাকিত, তাহা হইলে কি রোগী এই কার্না করিতে পারিত। উপরোক্ত গল্পটির ছবি মহাভারতে জয়দ্ৰথ বধোপায়ে পাওয়া যায়। ঋষি, যোগাভ্যাসী ও মুনিরা এই ভক্তিযোগের জন্য ব্যতিব্যান্ত, ইহার দরুন। এই পথের নাম যোগ বলিয়া কখিত। যে ছাত্ৰ পাঠে মনোযোগ যত বেশী দিবে। সে তত বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নতি করিতে পরিবে। যে, যে বিষয়ে যােত মনোযোগ দিবে, সে, সে বিষয়তে তিত জয়লাভ করিবে। যে সর্ব বিষয় জানে বলে সে কোন বিষয় ভাল জানে না। ইহা নিশ্চয় জানিবে। একটী বিষয়ে চৰ্চা না করিলে MOV
