শিয়ানা ও বোকার রূপকথা । summater-ra আস্বাদ জানেনা, আবার উপর ডালের পাখী মগ ডালের আস্বাদ জানেন, ইহা যে ঠিক কে না বলিৰে, কিন্তু আশার পর আশাতে লোভ দেখাইয়া লয়ে গিয়ে মগডালের উপর ফাঁকি কেটে ফাকি দেখাও কেন—মগডালের উপর কি ফল নাই ? যদি বল না - তবে যে পাখীটি নীচে চরে খায় সে সব ফল পায়, কেননা তুমি স্বীকার করিয়াছ, মগডালের উপর শাব্দিক নিগুণ ডালেতে আর ফল নাই। এখন দেখা ফলটীি ডাল হতে । খসিলে উপর দিকে যায়, না। নীচের দিকে ধায় -যদি নীচের দিকের আকর্ষণ শক্তিটি সাধারণ নিয়ম হয়, তা হলে যে পাখীটি নীচে চারে খায় সে সব ডালের ফল পায় - তবে থাকে থাকে উঠিতে পার বা থাকে থাকে পড়িতে পাের ; কিন্তু সকলকে নীচে থেকে উপরে উঠিতে হয়, বা উপর থেকে নীচে নামির্তে হয়, ইহার কারণ প্ৰত্যেক ডালের নিয়মকে পালন করিতে প্ৰত্যেকে itsissassin বাধা । নিয়ম ব্যবস্থাটিকে বরাবর রাখিলে কি শুভ ফল পায় । নীচে ও যা উপরে ও তা, ফলত মাঝে ও তা । যদি তাই – তাই সব হয়, তবে আপাতত কেন উদ্দোর পিণ্ডি বুধের ঘাড়ে দিয়া সবকে বলি ছাই । অতএব যেখানে যে নিয়মটি খাটে সেখানে সেই নিয়মটিকে বজায় রেখে কাজ করা সর্বতোভাবে বিধেয় । যদি তুমি এই যুক্তি লাইতে বা অন্যকে দিতে, তা হলে সংসারে আজ কি সুমিষ্ট ফল ফলিত। আৰ্য্যেরা বিষয়ের ভিতর মহাভূতকে উপাস্য বিষয় কৰিয়ছে, দেবলের পুতলকে বড় করিয়াছে, বৌদ্ধের শাক্যসিংহকে বড় করিয়াছে, বিহারী মিত্ৰ যুক্তিকে নিয়মের উপর রেখে ভক্তিকে প্রাধান্য দিতেছে অর্থাৎ এক সত্যু, অবতার সত্য, বৰ্ত্তমান সত্য,
