গুণভেদে বস্তুর ও ব্যবহারের বিভিন্নতা । ৭৩ ঠিক হয়। যে দেশে যেটি উপযুক্ত খাদ্য সেই দেশে সেটি উৎপন্ন হয় ; পর দেশের খাদ্য স্বদেশী হইতে একশত পঞ্চাশ বৎসর লাগে। যদি একলা ঠিক কর তাহা হইলে ঠিক হয়না, তবে কতকটা সম্ভবপর। শোয়া, বসা, দাঁড়ান, কথা কওয়া, সহবাস---এই সবগুলি এক চাই ; ইহার দরুন সামাজিক ধৰ্ম্মের প্রয়োজন। দেহে বিজিলীর যে কি সূক্ষম গতি সেটিকে বিজিলীই জানে। মহা মাংস খাইলে সিংহের মতন অনুন ষোল ঘণ্টা পরিশ্রম করা আবশ্যক, অন্য মাংসে আট ঘণ্টার কম নয়, ইহা বলিয়া মৎস্য, দুধ, ভাত ও মূল ভোজী মাংসাশীর মত কায়িক পরিশ্রম করিলে সুস্থ থাকিবে না, বরং রোগগ্ৰস্ত হইবে। ফল ও মুলাহারীর ষোল ঘণ্টা বিশ্রাম চাই, ফলাহারীর অনূ্যন আট ঘণ্টা চাই ; কিন্তু ইহারা দিবা রাত্ৰ মানসিক পরিশ্রম করিতে পারে। যদি মাংসাশী ফল-মূলাহারী হইতে চায় কিম্বা ফল-মূলাহারী মাংসাশী হইতে চায়, তাহা হইলে পরস্পর উভয়ে রোগাক্ৰান্ত হইবে, কিন্তু ক্ৰমান্বয়ে সপ্তম পুরুষ ব্যবহার করিলে ঠিক হইয়া যায়। মাংস ভক্ষণে কায়িক উন্নতি, ফল ও মূল ভক্ষণে মানসিক উন্নতি, আর উভয় ভক্ষণে মাঝামাঝি । কম খাওয়া ও বেশী শরিশ্রম, বা বেশী খাওয়া ও কম পরিশ্রম – উভয়ই খারাপ। যতটুকু খাবে ততটুকু পরিশ্রম করিবে, যেমন কলের গাড়ীকে যতটুকু চালাইবে ততটুকু পরিমানে কয়লা পুড়িবে। ঘরে অন্ন নাই— “যুবা উন্নতি সমিতির” সভ্য হইতে গেলে সর্বনাশ হয়। আট পিটে হয়, ঘোড়াটির পিটে রয়, ঘর অন্নময় খুব কসলত হয়। ব্যাস,-বিবেকিল ! বঙ্গদেশে পৈত্রিক বিষয়ের ভাগ কি প্ৰকায়ে হয় ? বিবেকী উত্তর করিল, - মহাশয় । আমাদেয় দেশে সকল ওয়ারিঘ ? ग्लमन् छां प्र । YO
