कौखेिं । 標 idd জগতে ব্যাপ্ত হইয়া জগতের অন্ধকারকে নুষ্ট s t ছে। যাহার মনে অহোরাত্ৰ “আমি মড়া হইব।” এইখিকা্ জাগারুক, থাকিবে, সেই জগতে অধিক কাৰ্য্য করিতে পরিবে । মড়া হইতে আলস্যটিকে শিখিবে না । আজি কালকার অলসতাপ্রিয় গেরুয়া ওয়ালারা ও গুলিসুতা ওয়ালারা কিছু দিনের স্বার্থের লোভে বঙ্গদেশকে অধঃপাতে দিতেছে । “আজি মলেই কাল দুদিন হবে ভাই কিছু কার কি সঙ্গে যাবে ?” এই বুলিটির দ্বারা বাঙ্গালাদিগকে ভ্ৰমে ফেলিয়া নিজেরা বড় বুদ্ধিমান বলিয়া পরিচয় দিয়া থাকে, কিন্তু । পরকে ঠিকাইতে গিয়া নিজের ঠকিয়া মারে; কারণ উজ্বদিগের সন্তানগুলি ভিখারী হইয়া দিনপাত করে । ব্যস্ত জগতে ভিক্ষা অপেক্ষা নীচবৃত্তি আর দ্বিতীয় নাই এবং উইিঞ্জবৃত্তি অপেক্ষী উচ্চবৃত্তি আর দ্বিতীয় নাই । বঙ্গদেশে উষ্ণুবৃত্তি নিকৃষ্ট হয়, আর ভিক্ষা বৃত্তিটা উৎকৃষ্ট হয় । স্বাধীন দেশের লোকেরা উদ্ধৃবৃত্তি করিয়া দেহকে পাত করিবে তথাপি ভিক্ষা করিয়া উদর পুরণ বা দোল, দুর্গোৎসব বা মাতা, পিতার শ্ৰাদ্ধ বা বিবাহ করিবে না । মানসিক তেজ যাহার আছে, তাহার দ্বারায় কোন প্রকার অনিষ্ট হইতে পারে না, কিন্তু বঙ্গদেশে যাহার তেজ আছে তাহার সর্দানাশ হয়, কারণ সকলে তাহার বিপক্ষ হয়। দেশে, পাড়ায়, গৃহদ্বারে ও গৃহে বিপক্ষ থাকিলে মানসিক তেজা পুরুষ শান্তি ভোগ করিতে পারে না । মিথ্যাবাদী মাটী পাটী, তিনে সিটি পরিপাটী । অযুক্তি দানে দেশ উচ্ছন যায়। নে দেশে যত অযুক্তি দান থাকে, সে দেশে তত অলসতাটা বৃদ্ধি পায়। আর অলসতাটা বৃদ্ধি পাইলে * দেশটিী দরিদ্র হয়, দারিদ্র দোষ ঘটিলে মানসিক তেজ থাকে না, বাস্তবিক মানসিক তেজের অভাব থাকিলে পুরুষকার হয় না। আর পুরুষকার ব্যতীত কীৰ্ত্তি হয় না ।” ফলত কীৰ্ত্তি না থাকিলে জীয়ন্ত থাকিয়াও সমড়ার মান হইতে হয়। বাঙ্গালীরা বড় অলসতা প্রিয়, আলস্যাটী
