ভূমিকা। মুদ্রা-রাক্ষলের শেষ ভাগে ভরত-বাক্যের মধ্যে এক স্থলে “ম্নেছৈরুদ্ধিজামানাং” এই শব্দগুলি আছে- ইহা হইতে উইলসন সাহেব সিদ্ধান্ত করিয়াছেন, যে সময়ে মুসলমানদিগের আক্রমণ আরম্ভ হয়, খৃষ্টাব্দের সেই একাদশ দ্বাদশ শতাধির মধ্যে কোন সময়ে মুদ্রারাক্ষস রচিত হয়। কিন্তু পণ্ডিতবর কাশীনাথ ত্রিম্বকৃ তেলং তাহার মুদ্রারাক্ষসের উপক্রমণিকায় বলেন, ম্লেচ্ছশব্দে শুধু যে মুসলমান বুঝায়, ইহার সমর্থক আনুসঙ্গিক অন্ত কোন প্রমাণ নাই। মুদ্রারাক্ষসে কুমার "মলয়কেতু” ও স্লেচ্ছ বলিয়া বর্ণিত হইয়াছেন, এবং তাহার পিতা “পৰ্ব্বতক”-রাজার শ্রাদ্ধাদিরও উল্লেখ আছে । তা ছাড়া, একাদশ দ্বাদশ শতাদিতে বৌদ্ধধৰ্ম্মের প্রভাব বিলুপ্তপ্রায় হইয়াছিল । পক্ষান্তরে, মুদ্রারাক্ষস পাঠ করিয়া এই রূপ প্রতীতি হয়, সে সময়েও বৌদ্ধদিগের প্রতি লোকের বিলক্ষণ শ্রদ্ধাভক্তি ছিল। একস্থলে এইরূপ উল্লেখ আছে “চন্দনদাসের সাধু ব্যবহারে “অৰ্হৎগণও” তিরস্থত হইয়াছেন”। এইরূপ বিবিধ যুক্তি অৱলম্বন করিয়া পণ্ডিতবর তেলং খৃষ্টাব্দের অষ্টম শতাজি মুদ্রা-রাক্ষসের রচনা-কাল বলিয়া নিৰ্দ্ধারিত করিয়াছেন । আমারও এই সিদ্ধান্তটি সমীচীন বলিয়া মনে হয় । মৃচ্ছকটিকের ন্যায় মুদ্র-রাক্ষসেও সেসময়কার রীতিনীতি আচার-ব্যবহারের কতকটা আভাষ পাওয়া যায়। তা ছাড়া, ইহার বিশেষত্ব এই, ইহা ঐতিহাসিক ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত ७ष९ ब्रांछदैनङिक फ्रक्वांख्हें ऐशंब्र श्रांशांन-दख । झेशं८ऊ जानि
পাতা:মুদ্রা-রাক্ষস.djvu/৩
অবয়ব