পাতা:মেঘনাদ সমালোচন.pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९ २ মেঘনাদ সমালোচল । কথোপকথনে যে সকল পদাবলী ব্যবহৃত হয় এবং সামান্য লোকের মুখ হইতে বিনির্গত হওয়াতে ষে সকল পদাবলীর এক প্রকার গ্রাম্যত। দোষ জন্মে ; তখন কাৰ্যকারদিগকে সেই সকল পদাবলীর ব্যবস্থারে সবিশেষ সাবধান স্থইয়। চলিতে হইৰে । অন্যথ। কাব্যের উপাদেয়ত্ব সস্তবে না । সামান্য কবিওয়াল দিগের গীত যে এক্ষণে উন্নতিশীল সাহিত্য সমাজে জঘন্য বলিয়া গণ্য হইয়া থাকে, প্রচলিত পদাবলীর প্রয়োগ বিষয়ে অসাবধানত তাহার একটী প্রধান কারণ | প্রথম উদ্যমে মুখ হইতে ষে সকল কথা বাছির হইয়াছিল, বোধ হয়, উছার গীত মধ্যে অবিকল সেই সকল কথা ব্যবহার করিয়া গিয়াছেন । কিঞ্চিৎ কাট স্বীকার করিয়৷ উৎকৃষ্ট পদাবলীর নির্বাচন করেনমাই নতুৰ উপহীদের কবিত্বশক্তি ছিল মা এমত নছে। সে যাহা হউক, মেঘনাঙ্গে গ্রশয্যত দোষ অতি অলপ দেথিতে পাওয়া যায়। নিম্নে উদ্ধৃত উদাহরণে “ খেদাইয়৷ ” শব্দের ন্যায় মেঘনাদের দুই এক স্থলে নীচভাষায় বিন্যস্ত হুই একটা পদ লক্ষিত হইয় থাকে। ষষ্ঠ সর্গে যজ্ঞাগারে মেঘনাদ, যখম লক্ষণের প্রতি শংখ, ঘণ্টা মিক্ষেপ করেন, ঐ সময়ে কবির উক্তিতে বর্ণনা করা হইয়াছে ।