পাতা:মেঘনাদ সমালোচন.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেঘনাদ সমালোচন । རི > এই উদtছরেণ প্রথম পক্তিতে “ মলম্বী অম্বরে তাম্র ” এই কয়েকটা পদের উপমায় গিল্টা করিলে রূপ ভাবার্থ সহজে হৃদয়ঙ্গম করিতে পারা যায় না । অতএব ঐ স্থলট প্রসাদগুণ সম্পন্ন হয় নাই। কিন্তু যখন লক্ষিত হইতেছে, মেঘনাদ, ভাবের চমৎকারিভা, রচনার ওজস্বিত ও উপাখ্যামের মনোহারিত প্রভৃতি বিবিধ সদগুণে অলঙ্কত তখন উছার উক্ত প্রকার দুই একটী ক্ষুদ্র দোষ গ্রহণীয় নছে । পাঠকগণের মধ্যে র্যাহার। আমার এই বাক্যে অসন্তুষ্ট হন, আমি উলহাদিগকে নিম্নে উদ্ধৃত শ্লোকটী দেখিতে অনুরোধ করি । মহাকবি কালিদাস কুমার সম্ভবের প্রারস্তে বহুগুণাকর হিমালয় পৰ্ব্বতের বর্ণনাবসরে কহিতেছেন । এ কোছি দেশষে গুণ সন্নিপাতে মিমজতীন্দোঃ কিরণেষু অঙ্কঃ এ স্থলে ইহাও উল্লেখ করা অবশ্যক, যদি কেবল প্রসাদ গুণ থাকিলেই কাব্যের উৎকর্ষ সিদ্ধি হইত, ভাছ ছইলে কাব্যকারদিগকে আর কিছুই করিতে হইত না, শুদ্ধ সরল ও স্বভাবানুষায়িনী বর্ণনাম্বার। ভাবগুলিকে অলঙ্কৃত করিলেই চলিত। কিন্তু যখন এরূপ সৰ্ব্বদাই দেখিতে পাওয়া যাইতেছে, যে সকল পদাবলী অডিশয় প্রসাদ গুণসম্পন্ন ও সামান্য