পাতা:মোছলেম জগতের ইতিহাস.pdf/২৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মোছলেম জগতের ইতিহাস । , २७१ পৰ্য্যন্ত বিক্ষিপ্ত। ইহাদের খান্‌ক ( আশ্রম ) আরব, মেছোপোটেমিয়া ও মালয় দ্বীপপুঞ্জে দৃষ্ট হয়। ই হারা শিক্ষা-বিস্তারের জন্ত মরুভূমি মধ্যস্থ মরূদ্যান মধ্যে বিদ্যালয় স্থাপন করেন এবং অর্থব্যয়ে দাস ক্রয় করিয়া ইছলামের বিধি শিক্ষা দিয়া অপরের মধ্যে ইছলাম বিস্তৃতির জন্ত আদেশ করেন। আসান্টি, ল্যাগছ, পূৰ্ব্বোপকূল ও গোল্ড কোষ্টে মোছলেম কিয়ৎ পরিমাণে পরিদৃষ্ট হয়। গগা ও সোমালীদিগের মধ্যেও ইছলাম কৃতকাৰ্য্যতা লাভ করিয়াছে। মোছলেমগণ সামাজিক উন্নতি ও সভ্যতার পথপ্রদর্শক বলিয়া সকলের নিকট আদৃত এবং অ-মোছলেমগণ সকলের নিকট ঘৃণিত । কেপ কলোনিতেও ইছলাম প্রবেশ করিয়াছে। সপ্তদশ শতাব্দীতে মালয় হইতে ইছলাম এখানে আনীত হয়। হটেণ্টট দিগের মধ্যেও ইছলামের প্রচার হইয়াছে। খৃষ্ট-ধৰ্ম্ম অপেক্ষ ইছলাম ধৰ্ম্মে অধিক সংখ্যক নিগ্রে দীক্ষিত হইতেছে। ভারতবু হইতে যে সব কুলি দক্ষিণ আফ্রিকার হীরকভূমিতে কাৰ্য্য করিতে যায়, তাহারাও ইছলাম প্রবর্তনের সহায়তা করে। মাদাগাসকার দ্বীপেও ইছলামের বিশেষ প্রভাব লক্ষিত হয়। ষোড়শ শতাব্দীতে এদেশে ইছলাম প্রবর্তিত হইয়াছিল। যে দেশে ইছলাম প্রবৰ্ত্তিত হইয়াছে, সেই দেশেই বাণিজ্যের উন্নতি ও অধিবাসিদিগের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন সংঘটিত হইয়াছে। অনেক স্থলে শিক্ষারও বিশেষ উৎকর্ষ লক্ষিত হইয়াছে। জাতি নিৰ্ব্বিশেষে ইছলাম সৰ্ব্বদেশীয় মোছলমানকে সমভাবে সমাদর করে। খৃষ্টধৰ্ম্ম তদ্রুপ উদারতা দেখাইতে অপ্রস্তুত। সুতরাং নিগ্রো ও ( ১ ) ত্রিপলি পুৰ্ব্বে ওছমানীয় সাম্রাজ্যের বেলায়েত ছিল। ১৯১১–১২ খৃঃ অব্দে ইটালী ইহা অধিকার করে। ইহার উপর তুরষ্কের ছোলতানের ধৰ্ম্মবিয়য়ক অধিকার ज्रांरछ । cजांक ग६५jां प्रश्नं व्णभः । 'o