9¢३ যশোহর-খুলনার ইতিহাস মুকুন্দপুরে বিস্তীর্ণ দুর্গ ছিল, তাহ এখনও বেশ বুঝা যায়। উহার তিন পাশের পরিখাতে এখনও প্রায় বারমাস জল থাকে। ইহার নাম মুকুন্দপুর হইল কেন, তাহ ঠিক জানা যায় না। তবে নামটির কিছু ইতিহাস আছে, মনে হয়। এক্ষণে মুকুন্দপুরের গড়ের মধ্যে শ্ৰীযুক্ত জয়রাম রায় ও লক্ষ্মণচন্দ্র রায় ভ্রাতৃদ্বয় রামলক্ষ্মণের কত সৌহৃষ্ঠে মুখে বাস করিতেছেন। • ইহাদের পূর্ব নিবাস ছিল মুর্শিদাবাদে। তথায় লক্ষ্মণবাবুর প্রপিতামহ রামচন্দ্র রায় আলিবর্দী খার শাসনকালে নদীয়ার রাজার উকীল ছিলেন। তখন ধুলিয়াপুর নদীয়ারাজের প্রধান পরগণা। সেই স্বত্রে রামচন্দ্র স্বয় কাৰ্য্যদক্ষতার পুরস্কারস্বরূপ প্রভূত ব্রহ্মোত্তর পাইয়া এই মুকুন্দপুরে আসিয়া বাস করেন। তদবধি এই পাচ পুরুষ অর্থাৎ আনুমানিক ১৫০ বৎসর তাহার এখানে বাস করিতেছেন। তাহা হইলে প্রতাপাদিত্যের পতনের প্রায় ১৫০ বৎসর পরে রামচন্দ্র মুকুন্দপুরে আসেন। সেই দীর্ঘকাল প্রাচীন যশোহরের কত কীৰ্ত্তিচিহ্ন বিলুপ্ত হইয়াছিল, তাহ কে জানে ? দুই শত বৎসর পূৰ্ব্বে দুর্গের অবস্থা কি ছিল, এখন তাহ বলিবার উপায় নাই ; তবে এখনও গড়ের মধ্যে প্রায় ১৫০/ বিঘা জমি আছে ও তাহাতে যেখানে সেখানে ইষ্টক চিহ্ন আছে ; সে সব স্থানে রাজবাট নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। বসন্তরায় প্রথমতঃ বসন্তপুর হইতে জঙ্গল পরিষ্কার করিতে করিতে অনতিদূরে মুকুন্দপুরে রাজধানী স্থাপন করেন। উহার চারিধারে আত্মীয়স্বজন, ব্রাহ্মণপণ্ডিত ও সামাজিকদিগের বসতির ব্যবস্থ হয়। ধলবাড়িয়া, মুকুন্দপুর, দেবনগর ও
- sযুক্ত লক্ষণ বাবু সাতক্ষীরা ষ্টেটের ম্যানেজার, খুলনা ডিট্রিক্ট বোর্ডের মেম্বর এবং কৃতী ও মিষ্টভাষী সহৃদয় ব্যক্তি বলিয়া যশস্বী। ইহারা ভরদ্বাজ গোত্রীয়, মুখোপাধ্যায়। রামচন্দ্রের সময় হইতে রায় উপাধি হয়। রামচন্দ্র কুলিয়ামেলের প্রধান কুলীন কেশব कबबउँौं★ cगोबरक कछविान कब्रिग्ना नषांनिउ श्म । ठिनि बूढूमभूद्र वांगिब्रा ७क अकां७ पौर्षिक षनन ७ भचित्र निर्श्वीन कछन । ॐ भनिन्छ ७क निवजित्र ७वर बमइजाण क्ञिश् প্রতিষ্ঠা করেন। তাহার সময়ে নির্শ্বিত, কাটালের কাঠে প্রভত স্বল্পর পুতুল ও কারুকার্ধ-যুক্ত अकषाबि ब्रत्रश्न पत्र अषन७ यांप्झ् । वश्नांबनौ ७३ : ब्रांमध्ठ-इर्मीअनाश, पइनां९, cोन्त्रीयनोन : पझ्नाष-बच्चनाष, वैनाष ७ नजङ्गबाब्र : नलकुमात्र-छब्रब्राम ७ जनाषध्छ; DDDDSBBBS BBBBS BBB SBBB BBSBu B BBD S