১৯২ যশোহর-খুলনার ইতিহাস দুর্গের ভগ্নাবশেষ এখনও বর্তমান আছে। স্থানীয় লোকে এই দুর্গকে ‘বড় বাড়ী’ বলে ; উহার ইষ্টক গ্রথিত বহিঃপ্রাচীরের ভগ্নাংশ এখনও আছে । স্থানে স্থানে উচ্চ গৃহগুলির ভগ্নস্তুপ একতাল বাড়ীর মত উচ্চ রহিয়াছে। দুর্গটি উত্তর দক্ষিণে দীর্ঘ উহার পরিমাণ ১৫০০ x ৮০০ হাত হইবে। দুর্গের চারিপাশে এখনও পরিখা আছে, তাহার বিস্তৃতি ৬০ ফুটের কম নহে। দুর্গের মধ্যে ২৩টি পুকুর আছে, একটির নাম শলপুকুর ; সেটি সম্ভবতঃ পোস্ত বাধা ছিল। দুর্গের মধ্যে সৰ্ব্বত্র রাশি রাশি ইষ্টক এখনও আছে ; অনেক লোকে এই ইট কুড়ান্টয়া লষ্টয়া কাদার গাথুনি করিয়া ঘর প্রস্তুত করিয়া বাস করিতেছে। দুর্গের বাহিরে বসন্তরায়ের প্রতিষ্ঠিত উৎকলেশ্বর শিবলিঙ্গের মন্দির ও অন্যান্ত মন্দির ছিল। সে কথা পরে বলিব । - বেদ কাশ হটতে বজুবজে নদী দিয়া আড়য়া শিবসা নদীতে পড়িতে হয়, অনতিদূরে এই আড়া শিবসা এবং মূল শিবসা মিশিয়া প্রকাও ত্রিমোহান হইয়াছে, উহাকে “রূপসার দহ" বলে ; এই স্থান হইতে যুক্তনদী মর্জাল নামে সমুদ্রে পড়িয়াছে। মোহানার নিকট মর্জালের পূৰ্ব্বপারে মুন্দর বনের আধুনিক ২৩৩নং লাট ; উহাকে সাধারণতঃ “সেখের টেক” বলে। এই স্থানে প্রতাপাদিতা পূৰ্ব্বদেশীয় শত্রু বা দস্থার হস্ত হইতে রাজ্যরক্ষা করিবার জন্ত একটি দুর্ভেন্ত ইষ্টকদুর্গ নিৰ্ম্মাণ করেন। উহাকে আমরা (৬) শিবসাদুর্গ বলিয় পরিচিত করিব। পূৰ্ব্বে সেখের খাল, দক্ষিণে কালার খাল, পশ্চিমে মর্জাল বা মার্জার নদী এবং উত্তরে শিবসার মোহান এষ্ট সন্ধিস্থানে এই দুর্গ নিৰ্ম্মিত হয়। এই হুর্গের বিশেষ বিবরণ ত দুরের কথা, অস্তিরে সংবাদও বিশেষ ভাবে সাধারণ্যে প্রচারিত হয় নাই। * দুর্গের বেষ্টন প্রাচীর সর্বত্র ইষ্টক-রচিত, উহার বেধ
- বনবিভাগীয় বিবরণী হইতে সরকারী রিপোটে অতি অল্পদিন হুইল লিখিত হইয়াছে ৪—
"On the east bank of the Morjal river, are the ruins of what appears to have been a fort, enclosed court-yard or square, built of burnt country bricks, and enclosing a tank about 120 feet square This is situated about 500 yards from the Marial river in allotment No. 233”—Khulna Gasetteer, P. 50. জামরা বহুকষ্ট্রে এই ভীষণ অরণ্য মধ্যে প্রবেশ করিয়া উহার বিবরণ ও চিত্র সংগ্রহ DDDDS DBSBBBD DBBBD DDD BBB DBBD DDBB BBBBS DDDBB YY