পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৈন্যগঠন ২৩১ প্রতাপাদিত্য গুলিগোল ও অস্ত্রশস্ত্রের যথেষ্ট সংস্থান করিয়াছিলেন। বিশেষতঃ যে মোগলদিগের সহিত র্তাহার সংঘর্ষ চলিয়াছিল, তাহার কামনের ব্যবহারে সিদ্ধহস্ত ; যথেষ্ট কামানের প্রয়োগই তাহদের যুদ্ধ জয়ের গুপ্ত মন্ত্র। আকবর স্বহস্তে বন্দুক চালনা করিতেন ; তাহারই হাতের গুলিতে রাজপুত বার জয়মল্লের বিনাশ হয়। প্রতাপ এ সব জানিতেন এবং তজ্জন্ত তিনি কামান বন্দুকের বিশেষ ব্যবস্থা না করিয়া মোগল-যুদ্ধে অবতীর্ণ হন নাই। এ জষ্ঠ পর্যাপ্ত লৌহের প্রয়োজন ; কিন্তু উহা বঙ্গদেশে সহজে পাওয়া যায় না । প্রতাপের যে ছোট বড় বহুসংখ্যক কামান ছিল, তাহার প্রমাণ আছে । এখনও ধূমঘাট রাজধানীতে দুর্গের গায়ে প্রকাগু বুরুজ থানা ও ইচ্ছামতীর পাশ্বে সারি সারি বুরুজ বা অসংখ্য কামান রাখিবার টিপি বর্তমান আছে। কালীগঞ্জের নিকটবৰ্ত্তী মহৎপুর গড়ের উপর যে কয়েকটি প্রকাণ্ড কামান ছিল, তাহা স্বচক্ষে দেখিবার লোক এখনও জীবিত আছেন। এখনও একটি বড় কামান ত্রিমোহিনীতে পড়িয়া আছে, প্রবাদ আছে উষ্ঠা প্রতাপাদিত্যের রাজধানী হইতে গৃহীত । * প্রতাপাদিতের প্রত্যেক দুর্গে এবং অনেক স্থানের গড়ের মাঝে মাঝে কামান প্রতিষ্ঠিত ছিল । এই সকল কামানের অধিকাংশ যশোহর রাজধানীতে বিখ্যাত শিল্পীর দ্বারা নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। দেশীয় শিল্পীর নিৰ্ম্মিত বড় কামান এখনও ঢাকা, বরিশাল ও মুর্শিদাবাদে দেখিতে পাওয় যায়। হয়ত প্রতাপের কামানের দুষ্ট চারিটি পর্তুগীজ বা পাঠানদিগের নিকট হইতে ক্রীত বা গৃহীত হইতে পারে । কামান ও গোলা প্রস্তুত করিবার জন্ত যে যথেষ্ট লৌহ রাজধানীতে আনীত হইত, তাহাতে সন্দেহ নাই! অপরিস্কৃত লৌহ মঞ্জুর আনিয়া তাহা হইতে উৎকৃষ্ট লোহ বাহির করিয়া লইয়া কামান ও গোলার জন্য ব্যবহৃত হইত। অব্যবহার্ষ্য মণ্ডর বা লৌহের গু কারখানার পাশ্বে পরিত্যক্ত হইত। এখনও ধূমঘাট দুর্গের বাহিরে ও অন্তান্ত স্থানে

  • ঈশ্বরীপুরের সন্নিকটবৰ্ত্তী চণ্ডীপুরের বাধের কাছে যে একটি লৌহময় জিনিৰ পাওয়া যায়, তাই সরকারী বাবস্থায় সাতক্ষীরায় আনীত হইয়। বহুকাল কাছারীর নিকট পড়িয়ছিল। রাজা গিরীন্দ্রনাথ রায় উংt চাহিয়া লইয়া নিজের খোড়গাছির বাড়ীতে রাখিয়াছেন। তিনি रप्लन cम िकांभान ; किठ् अदूउभt° उtश नरश्, ऍह प्कन निभच्छ्टि छांशtछग्न छgiरण

হইতে পারে }