সন্ধি-বিগ্রহ ኟፃ® বলিয়াই মনে করিত। ইনি পৃথ্বীধর বম্ববংশীয় প্রসিদ্ধ কুলীন যদুনন্দনের পুত্র। যছ নন্দন মাল্খানগর হইতে আসিয়া আঁধার মাণিকের সন্নিকটবৰ্ত্তী মালঙ্গ পাড়ায় বাস করেন। তথা হইতে তৎপুত্র রূপরাম বস্তু ঠাকুর “যশোহরের রাজবংশের আশ্রয়ে লক্ষণকাটি গ্রাম বৃত্তি পাইয়া যশোহরবাসী হইয়াছিলেন।" ধূমঘাট দুর্গের দক্ষিণ পাখে রূপরামের দীঘি এখনও আছে। রূপবন্ধ তীক্ষবুদ্ধি শক্তিধর পুরুষ ছিলেন। তবে তিনি গোবিন্দ প্রভৃতিকে সৰ্ব্বদা কুপরামর্শ দিয়া উদ্রিক্ত করিতেন এবং প্রতাপের প্রত্যেক কার্য্যের দোষ ধরিয়া তাহার কু-অভিসন্ধি বুঝাইতেন। গোবিন্দ একে কিছু স্থূলবুদ্ধি হঠকারী লোক, তাহাতে আবার রূপবশ্নর কু-মন্ত্রণ । উহার পরিণাম বিষময় হইয়াছিল এবং জ্ঞাতি-বিদ্বেষ একেবারে শেষসীমায় দাড়াইয়াছিল। ইহারই ফলে উভয় পক্ষের ভুল ধারণার জন্ত প্রতাপ কর্তৃক সপুত্ৰক বসন্ত রায়ের হত্যার মত একটা গুরুতর কাও হইয়া গেল। খুল্লতাতের হত্যার পর প্রতাপাদিত্য তাহার পরিবারবর্গের প্রতি আর কোনও অত্যাচার করেন নাই। কিন্তু রূপবন্ধ সেথানেই যবনিকার পতন হইতে না দিয়া, দেশের সৰ্ব্বনাশ করিয়া দিয়াছিলেন । অনুতপ্ত প্রতাপ হয়তঃ জ্ঞাতি ভ্রাতাদিগের উপর অত্যধিক অনুগ্রহই দেখাইতেন, কিন্তু রূপবসু তাছা করিতে দিলেন না। তাহার চক্রান্ত যে কেবল প্রতাপ-চরিত্রকে লোক-সমাজে কলঙ্কিত করিয়া রাখিয়াছে, তাহী নহে ; উহা দ্বারা প্রতাপের সকল আয়োজন ব্যর্থ করিয়া দেশের স্বাধীনতার সম্ভাবন সমূলে বিনাশ করিয়া দিয়াছিল। রূপবন্ধু কচুরায়কে লইয়া রায়গড় দুর্গ হইতে পলায়ন করতঃ উড়িায় ঈশাখার দরবারে উপস্থিত হইলেন এবং বসন্ত রায়ের পুত্ৰগণের জীবন ও রাজ্য রক্ষা করাইবার জন্ত পাঠানদিগকে প্ররোচিত করিয়া তুলিলেন। বসন্ত রায়ের হত্যাকালে তাহার পুত্ৰগণের মধ্যে চাদরায় ও অন্য কেহ কেহ সম্ভবতঃ মাতুলালয়ে ছিলেন। কচুরায়ের সহিত কে কে রায়গড়ে প্রহরিবেষ্টিত হইয়াছিলেন তাহা জানিবার উপায় নাই। এই প্রসঙ্গে রামরাম বম্বর গ্রন্থে একটি গুর আছে, শাস্ত্রী মহাশয় স্বীয় ভাষার সচ্ছলতায় উহা অযথা DDDDDDDD DD DDDSAB BBBBSB BBBS BBBS BBBBB *-গোপীণাধ ও রূপরাম ; রূপরামের বংশধরেরা এখনও টাকার নিকটবৰ্ত্তা সৈয়দপুর প্রভৃতি हांtन वाम कब्रिाऊtझन । रुन्नौघ्र नभछि, *********
পাতা:যশোহর-খুল্নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৩৩
অবয়ব