পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন্ধি-বিগ্রহ . ২৭৯ তিনি যোদ্ধা ছিলেন না, তাহার অনুরক্ত ভ্রাতা সেকন্দরের বলগৌরবেই তাহার জমিদারীর বহুল বৃদ্ধি হইয়াছিল। এখন সেই বীরভ্রাতার মৃত্যুর পর, তিনি যখন শুনিলেন, তাহার বিরুদ্ধে সৈন্ত প্রেরিত হইতেছে, তখন তিনি নিজে কবরে প্রবেশ করিয়া প্রাণত্যাগ করেন। হিজলীতে যে বিরাট পুরাতন মসজিদ আছে বলিয়াছি, উহার ফটো আমি পাইয়াছি এবং তাহার শিলালিপির ও পাঠোদ্ধার করিয়াছি। শিলালিপি হইতে জানা যায়, দাউদ খার পুত্র এক্তিয়ার র্থ কর্তৃক এই মসজিদ নিৰ্ম্মিত। সুতরাং ঈশা খাঁ কর্তৃক এই মসজিদ গঠিত হয় বলিয়৷ আধুনিক সময়ে যে প্রবাদ চলিতেছে, তাহ সত্য নহে। ভীমসিংহ মহাপাত্র তাজ খ বা এক্তিয়ার খার দেওয়ান ছিলেন। দেউল বাড় বা বহিরিয়ামুটায় উক্ত ভীমসিংহের বংশীয়গণের প্রকাও অট্টালিকা ও মন্দির আছে। ভীম সিংহের উদ্যোগে তাজ খার পুত্র বাহাদুর খ। রাজতক্তে বসেন। সরকারী রিপোর্ট হইতে জানা যায় * ভীমসিংহের মৃত্যুর পর কৃষ্ণ পাণ্ড ও ঈশ্বরী পট্টনায়ক তাজ খাঁর জামাত জৈলখার সহিত ষড়যন্ত্র করিয়া বাহাদুরকে দূরীভূত করেন। জৈলখ ১৫৭৩ খৃঃ অঃ পৰ্য্যন্ত ও পরে বাহাদুর পুনরায় ১৫৮৩ পর্য্যন্ত শাসন করেন। সেই সময়ে উক্ত কৃষ্ণপাণ্ড ও ঈশ্বরী পট্টনায়ক হিজলী রাজ্য প্রধানতঃ জালামুটা ও মাজনামুট এই দুই সম্পত্তিতে বিভক্ত করিয়া মিজেদের নামে বন্দোবস্ত করিয়া লন । ইহার পর আর হিজলীর বিশ্বাসযোগ্য ইতিহাস জানা যায় না। তবে কতলু খাঁর সময়ে যে হিজলী পর্যান্ত পাঠান প্রভুত্ব বিস্তৃত হইয়াছিল, তাহাতে সন্দেহ নাই। ১৫৯২ খৃঃ অব্দের পর যখন পাঠানগণ মানসিংহের সহিত সন্ধিস্থত্রে সুবর্ণরেখা পার হইতে বাধ্য হয়, তখনই তাহারা হিজলী • মেদিনীপুর কালেক্টরী হইতে আমি জ্বালামুট ও মীজনামুটার Settlement Report এর নকল আনিয়াছিলাম। জাহাতে সেকন্দর পালোরান ও তাজ থার বিবরণ আছে । এই পুস্তকের ২৪ পৃ:প্লটব্য। মসজিদের শিলালিপি হইতে জান। গিয়াছে, যে উহ। তাজ খ। কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত। স্বতরাং পূজা ঈশা খাঁ লোহানি যে ঐ মসজিদের अउिल्लेटि| नtश्न, ठ|श्। नि:श(अश् । BBDDD KDDDD BBBD DDDDBBS DDD BBB BD SBBt DDD বশ্বরের নৌসেনাগণের উহ। ধৰ্ম্ম উপাসনার স্থান হইয়াছিল। লিখিল বাবুর গ্রন্থ, ১২৬ পৃঃ