৩২২ যশোহর-খুলমার ইতিহাস যেখানে ক্ষুদ্র নদীর কূলে বিমল স্বামি-দেবতার কৃপাকাঙ্ক্ষা করিয়া দিনের পর দিন মর্থকষ্ট্রে অতিবাহিত করিতে লাগিলেন, তথায় রাজা রামচন্দ্র না আমুন, বধুমাতাকে দেখিবার কৌতুহলে প্রজাকুল ব্যাকুল হইয়া দলে দলে আসিতে লাগিল। জনসমাগমে সেখানে সপ্তাহে দুই দিন করিয়া হাট বসিতে লাগিল । সে হাটের নাম হইল, “বোঁ ঠাকুরাণীর হাট।” কত ব্রাহ্মণ বা ভিক্ষুক রাজপত্নীর দর্শন লাভ করিয়া রিক্তহস্তে ফিরিতেন না ; কত দীন দুঃখী বধুমাতার চরণ খুলি লইতে আসিত, তিনি তাহাদিগকে আশাতিরিক্ত দান করিতেন। দান-মাহাত্ম্য চতুৰ্দ্ধিকে বিঘোষিত হইলে, লোক-সংখ্যা ক্রমশঃ বাড়িতে লাগিল এবং তত দীর্ঘকাল নৌকায় বাস করাও কষ্টকর হইয়া উঠিল। তখন বিমলা সেই স্থান হইতে একটু দূরে সারসী গ্রামের নিকট নৌকা রাখিয়া, তীরের উপর তাম্বু খাটাইয়া তন্মধ্যে বাস করিতে লাগিলেন। রামচন্দ্র যে কৃপা করিয়া বিমলাকে দেখিতে আসিবেন, সে দুরাশা গেল ; তিনি যে র্তাহাকে গ্রহণ করিয়া, কোন প্রকারে পদতলে আশ্রয় দিবেন, সে ভরসাও বিগত প্রায় ; যশোহর ফিরিয়া যাইবার ইচ্ছা বা সম্ভাবনা নাই ; স্বামীর চরণপ্রান্ত ত্যাগ করিয়াই বা লাভ কি ; এইরূপ চিস্তায় দিন কাটিতে লাগিল। অবশেষে রাজমাতা সমস্ত বার্তা শুনিয়া বধূকে আনিবার জন্ত পুত্রকে আদেশ করিলেন। তৎপরে কি হইল, তাহ সিদ্ধহস্ত রোহিণী কুমারের স্বন্দর সংযত ভাষায় বলিতেছি। “রামচন্দ্র জননীর আদেশ পালনের কোন উদ্যোগ করিলেন না। ইহাতে রাজমাতা নিতান্ত ক্রুদ্ধ হইয়া, পুত্রবধূকে স্বভবনে আনিবার জন্ত স্বয়ং তাহার নৌকায় গমন করিলেন। শ্বশ্রীকে সমাগত দেখিয়া রাজমহিষী বিমলদেবীর পূৰ্ব্বস্তৃতি জাগিয়া উঠিল। তিনি অবগুণ্ঠনে মুখচন্দ্ৰ আবৃত করিয়া স্বর্ণমুদ্র পরিপূর্ণ এক স্বর্ণখালী ঠাচার চরণ গ্রান্তে রাখিয়া, তাগকে প্রণাম করিলেন। রাজমাতা বহুমূল্য অলঙ্কার পরিপূর্ণ গজদন্ত নিৰ্ম্মিত পেটিকা বধূর হস্তে দিয়া আশীৰ্ব্বাদ করতঃ র্তাহাকে ক্রোড়ে ধারণপূর্বক মুখচুম্বন করিলেন । বন্ধুর ভ্রমর-কৃষ্ণ পক্ষ-পংক্তি অশ্র-নিষিক্ত দেখিয়া, তিনিও অশ্রু বিসর্জন করিতে লাগিলেন ; পরে মহা সমারোহে বধূকে লইয়া রাজরাণী মাধবপাশায় প্রত্যাগত হইলেন।” •
- बांकुज, s१० मूंछे । वङां★-कछ वडाषाठा इहेछ। कांनॆ कजिब्रा यान बां३ । ब्रबौठ नोरषब्र छ*छान ॐीछीन३. छहोरङ बेउिशनिक विरणथ किडू बाँझे ।