१७१ যশোহর-খুলনায় ইতিহাস মড়াইলের নিকটবর্তী ঘোড়াখালিতে নীলকুঠির পার্শ্বে সেই আমলের সাহেৰ ম্যানেজায়ের বাড়ী আছে। উহা এখন উহাদের জমিদারীর প্রধান ম্যানেজারের আৰাল ৰাটিক । - নদীয়া-যশোহরের নীলের খ্যাতি বিলাতে পৌছিলে, বহু ধনীর পুত্র এই ব্যবসায়ে ৰক্ষ্মলোক হইবার আশায় এদেশে আসিতে লাগিলেন। কেহ নিজে वशक्षिकोत्रो श्रृंकिङ्ग, ८कङ् एकठ्ठ | क्रव्रक्छप्न बिजिब्र ८योर्थ cकोष्णनि श्णन পূর্বক এক একটি বিস্তৃত conceros বা কারবার খুলিতেন, উহাকে সাধারণ লোকে হোস ৰ কানুসরণ বলিত। কথাটা চলিত হইয়া গিয়াছে বলিয় আমর কারবার বা কাল্সরণ উভয় কথাই ব্যবহার করিব । এক একটি কানুসরণের মধ্যে নানাস্থানে কতকগুলি করিয়া কুঠি ( factory ) থাকিত, সকলগুলির কাৰ্য্যব্যবস্থা একই কর্তৃপক্ষের দ্বারা হইত। সৰ্ব্বোপরি যিনি কৰ্ত্ত বা ম্যানেজার তাছাৰে “বড় সাহেব" এবং তাহার সহকারীকে “ছোট সাহেৰ’ বলা হইত। কামসরণের মধ্যে প্রধান কুঠির নাম ছিল সদর কুঠি। কারবারের পরিমাণ বড় ন হইলে, একজন শ্বেতাঙ্গ পুরুষই যাবতীয় কর্তব্য সম্পাদন করিতেন । কাৰ্য্যকারিত শক্তিই বৃটিশকে রাজার জাতি করিয়াছে। ম্যানেজারের অধীন কয়েকজন দেশীয় কৰ্ম্মচারী থাকিতেন, তন্মধ্যে প্রধান ছিলেন নাম্বেৰ বা দেওয়ান। উহার বেতন ৫৭ টাকা, সে আমলে তাহাই উচ্চ হার। মায়েরের অধীন থাকিতেন গোমস্ত । রাইঙ্কতদিগের হিসাৰপত্রের সহিত DDDDD BBD DDD DDS MBB BBB BDDD D BBBBBB DDD D BBB BB BBBS BB BSBBS DD DBBBBS BBDDBBBB BBBS অল্পীল গালাগালি এবং সময়মত্ত বুটের আঘাত উহার বেশ হজম করিতে জানিত্তেম এবং কোন প্রকার মিথ্যা প্রবঞ্চন বা চক্রান্তে পশ্চাপদ না হইয়৷ ইহান্নাই অনেক স্থলে দেশীয় প্রজার সৰ্ব্বনাশ বা মৰ্ম্মান্তিক বাতনার হেতু হইয়। দাড়াইতেন। ভাল লোক কেহ থাকিতেন না, তাহ বলিতেছি না ; তৰে সাধারণতঃ ভাল থাকা বাইত না। সত্যের অনুরোধে বলিতে হয়, দেশীয় লোকে BYYDDBB BB BBD DBBBBD DDD DDD BBBS BBDD BB ব্যবসা এত কদৰ্তি হইত না। গোমন্ত ব্যতীত, জমি মাগের জন্ত আমীন, নীল মাপের জন্তু ওজনদার, কুলি খাটাইবার জন্ত জমাদার বা সর্দার খবর প্রেরণ
