নীলের চাষ ও নীল-বিদ্রোহ ዓኒU Moore) अरबर्फे भाबिड़े श्ब्र स्निाईमाश् अगिरगन; eबाब मात्र অসংখ্য মোকদম ছইল, আর তাছার শাস্তি পাইতে লাগিল। আবার শত শত প্রজা জেলে গেল, কিন্তু নীল চাষ করিল না। এই সকল মামলায় প্রজাপক্ষে উকীল হইতেন অক্লান্তকৰ্ম্ম যদুনাথ এবং নীলকরের পক্ষ সমর্থন করিতেন বর্তমান ঝিনাইদহের বৃদ্ধ উকীল বাবু কেদারনাথ বক্সী । কিছুদিন পরে মিষ্টার লুসন ( Mr. Luson ) নীল ব্যাপারে বিশেষ বিচারক হইয়া আসিয়া ঝিনাইদহ ও মাগুরায় কোর্ট করিতে লাগিলেন। শুধু প্রজার পক্ষে স্বল্প বা বিনাস্বার্থে ওকালতী করা নষ্ঠে, সংবাদ পত্রে লেখা, উচ্চ গবর্ণমেণ্টে দরখাস্ত করা প্রভৃতি প্রায় সকল কাৰ্য্যই যদুবাবু করিতেন। তিনি ও মাগুরার উকীল পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রভৃতি কয়েকজনে উদ্যোগী হইয়া মাননীয় সুরেন্দ্রনাথ বন্ধ্যোপাধ্যায়ের সাহায্যে বিলাতে আবেদন পাঠাইলেন, তথায় মহামতি ব্রাড়ল বিদ্রোহ বার্তা পার্লিয়ামেণ্টে তুলিলেন। উছার ফলে বঙ্গীয় গবর্ণমেণ্টের নিকট কৈফিয়ৎ তলব হয়। তথন ছোটলাট সাহেব যদুনাথকে ডাকেন এবং তাঙ্গর সঠিত অনেক তর্কবিতর্ক হয় । অবশেষে একটি সালিশী কমিটি (Arbitration Committee) স্থাপন করা স্থির হয় । ইহাতে প্রজার পক্ষে যদুনাথ, নীলকরের পক্ষে জোড়াহাটি কানুসরণের টুইড সাহেব এবং সবকার পক্ষে প্রেসিডেন্সী রিভাগের কমিশনার স্মিথ ( Mr. Alexander Smith ) সদস্ত হন। - এই কমিটি প্রজাবর্গের অসন্তোষের কারণ নির্দেশ পূৰ্ব্বক সমস্ত গোলমালের মীমাংসা করেন। কমিটির প্রস্তাবে একটা কাৰ্য্য এই হয় যে, প্রতি বাণ্ডিল নীলের মূল্য।• স্থলে।v• নির্ধারিত হয়। এইরূপ দেড়গুণ মূল্য দিয়া নীলের ব্যবসায় চালান দুষ্কর হইয় পড়ে। এজন্য ক্রমে নীলকরগণ নিজ নিজ কানধরণ বিক্রয় করিতে থাকেন। এই সময়ে বাবুখালি, মদনধারি ও মহাট বিক্রয় হইয়া যায়। ১৮৯৫ অন্ধে দেখা গেল, মাত্র ১৭টি কুঠিতে ১৪১৬ মণ नौग डे९ोच्न रुद्देश । क्खुि हेशब्र३ किहूमि भएन्न साईर्ने रुद्देउ कृश्लिम কৌশলে প্রস্তুত সন্ত নীল প্রচুর পরিমাণে দেশে দেশে আমদানী হওয়ায়, স্বভাবজাত ছশ্বল্য নীলে ব্যবসা একেবারে উঠিয়া গেল। কত জানোদন
পাতা:যশোহর-খুল্নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৯১৩
অবয়ব