இல்ல वtनांइङ्ग-भूलनांद्र ऐउिशण ७ यां*** dछहैॉइ शांशं हब्रू बाँहे, बङॉनिक ८कोचंtण छांह जश्रख गश्नांश्डि হইল । যশোহরে ১৭৯৫ হইতে ১৮৯৫ পর্যন্ত একশত বৎসর নীলের यावणांङ्ग हिल । নবম পরিচ্ছেদ-ৰুেণী ও মৱেল-কাহিণী পূৰ্ব্ব পরিচ্ছেদে নীল-বিদ্রোহ উপলক্ষ্যে যে সকল সাহেৰের কথা বলিয়ছি, তাহারা সকলেই যশোহর-জেলার নীল-ব্যবসারী ; এখন আর যে দুইজনের কথা বলিব, তাছার খুলনা জেলার ব্যবসায়ী, এবং এই স্থানে জমিদারী বা তালুকেব মালিক হইয়া স্থায়িভাবে বসতি করিয়াছিলেন ; কিন্তু এখন তাহাদের জমিদারীও নাই, বংশও নাই ; আছে মাত্র অন্যাধিকৃত তাহাদের পুরাতন বাট, দুই একটি সমাধি-স্তম্ভ আর লোকমুখে প্রচারিত সদসৎ চরিত্র-কথা। অগ্রে রেণীর কথা বলিতেছি । বেণী সাহেবের পরিচয় পূৰ্ব্বে দিয়াছি। তিনি পীর উত্তরাধিকার স্বত্রে প্রাপ্ত হোগলা পরগণার চারিআন অংশের ট্রাক্ট নিযুক্ত হইয়া ঐ সম্পত্তি পরিচালনা করিতেন। সে সময়ে তিনি কলিকাতার হামিণ্টন কোম্পানির হোস হইতে ৮ লক্ষ টাকা মূলধন লইয়া, খুলনার অপর পারে থাকিয়, চিনি ও নীলের বিস্তৃত ব্যবসায় আরম্ভ করেন। তালিবপুর গ্রামে ভৈরৰতীরে যেখানে তাহার বাট ছিল, উহাকে এখন “পুরাতনকুঠি” বলে ; তাহার রম্যছৰ্গা ও বাঁধাঘাট সৰই আজ নদীগর্ভস্থ, কেবলমাত্র বিস্তীর্ণ আম লিচু নারিকেলের বাগানের মধ্যে কয়েকটি উদ্বুদ বাউগাছ এবং রৌদম্পতীয় সমাধিস্তম্ভ পূর্বচিহ্ন রক্ষা করিতেছে। ঐ পুরাতন কুঠির অপর পারে নদনপুরে কয়েকটি (ইঙ্গু) চিনির ফল ছিল এবং তালিৰপুর, লখপুর, ঘোষের হাট প্রভৃতি অনেক স্থানে এখনও তাছার নীলকুঠির নিদর্শন আছে। বেলকুলিয়ার ৮ীননাথ সিংহ, নওয়াপাড়ার yগদাধর ঘোষ यङ्गठि करतकबन उोशंब दिनिटे कीर्षकांब्रक शिगन । ॐ अकण इरीन कॉर्षकोणनांब छछ डिनि हानैौब cणांरकन डैभब्र जडाॉफ्रीब्र कब्रिाउन। जैौटनाटकह উপর অত্যাচারের কথা শুনা যায় না বটে, কিন্তু আৰু কারণে বন্ধলোক উত্তাক্ত
