ব্রাহ্মণ-সমাজ - bre & বিশ্বনাথ চতুষ্পাঠীর অধ্যাপক সীতানাথ সাংখ্যবোৰ শাস্ত্রী উজিরপুরের বৈদিক বংশ সমুজ্জ্বল কৰিয়াছেন। যশোরে বকুলতল,আউড়িয়া, নাট, বাটাজো, দরগুনা, পলাশবাড়িয়া, কুমড়া, আৰইপুর গ্রন্থতি স্থানে মোগল ও কৌশিক গোত্রীয় বৈদিকের বাস। খুলনার দক্ষিণাংশে থলবাড়িয়া, ঘালির, ঔপুর প্রভৃতি স্থানের বাংষ্ট-গোত্রীয় বৈদিকের কথা এবং তৎপ্রসঙ্গে বণি৯মেট্রিীয় নারায়ণ ভট্ট কিরূপে প্রাচীন যশোহর হইতে উঠিয়া ভট্টপল্লীতে গঙ্গাবাস করেন, তাহা পূর্কে বলিয়াছি (৯১ পৃঃ)। যশোহর-খুলনা রাঢ়ীয় কুলীনদিগের প্রধানান। বল্লালসেন রাষ্ট্ৰীয় দিগের মধ্যে ৰাছিয়া কৌলীন্ত দেন, লক্ষ্মণসেন কুলবিধির সংস্কার করেন, উত্থার ফলে কৌলীন্য বংশগত হইয়া যায়। কুলীনগণ আভিজাত বেচিয়া জীবিষ্কার সংস্থান করেন, অকুলীনের বেদ ও শাস্ত্রচর্চা করিয়া “শ্রোত্রিত্ন” চন। মুসলমান यू* নানা বিপ্লবে বসতি-বিপৰ্য্যয় হওয়ায় কয়েকজন কুলীন সুপাত্রের অভাবে প্রতিগ্রাহী ব্রাহ্মণে কন্যাদান করিয়া কুল হারাইয়ু বসেন, উচ্চার বংশজ বলিয়া চিহ্নিত হন। কুলীনদিগের সহিত শ্রোত্রিয়ের আদান প্রধান চলিত, কিন্তু বংশজের সম্বন্ধ চলিত না ; ক্রমে বংশজের শ্রোত্রিয়কেও কস্তাদান করিতে পারিতেন না। তখন তাহারা সমাজে এইভাবে নিগৃহীত ছটা পরের কুলভদ করিতে চেষ্টা করেন ; যাহার বংশজের কন্যা গ্রহণ করেন, তাহারা "ভদকুলীন" বলিয়া গণ্য হন। বংশল্পের কুলভঙ্গ করাইৰার জন্ত অর্থলে কূটকৌশলের অবতারণা করিতেন। অর্থলৈাভে কুল হারাইয়াও লোকে স্বর ছাড়িলেন না, “স্বকৃতভদ, “দুই বা তিন পুরুষে ভঙ্গ" প্রভৃতি নানা সংজ্ঞা জাপ্পাবা প্রকাশ করিতে লাগিলেন। এইভাবে রাষ্ট্ৰীয় ব্রাহ্মণ সমাজকে ৪টি প্রধান ভাগে বিভক্ত করা যার ;–(১) কুলীন, (২) শ্রোত্রি, (৩) ভঙ্গকুলীন ও (৪) বংশজ। কৌলীক্সের মূল্য বাছাই থাকুক, উছ, যে সমাজকে বিচূর্ণ এবং ব্রাহ্মণকে আদর্শচ্যুত করিয়াছে, তাহাতে সন্দেহ নাই। ভঙ্গ ও বংশজের সাৰে ৰ অন্তৰিৰ অধঃপতনের ফলে স্কুলীন-সমাজে এত প্রকার দোষ প্রবেশ কৰিছিল, ষে পঞ্চদশ শতাৰীতে প্রসিদ্ধ পণ্ডিত দেবীবর ঘটক বংশান্ত্রকমে দোষের তালিকা নির্ণয় করেন এবং একই প্রকার কতকগুলি ঘোৰ যাহাজের আছে, তাহাদিগক্ষে यक ७क (डकै वा “cमण”-जूद्ध कtबन । cप्रशैवप्नब बादकांब ब्रागैब कुनैौनग१
