ԳԵ- যশোহর-খুলনার ইতিহাস । উহাতেই এই অপূৰ্ব্ব স্থাপত্য নিদর্শন বিলুপ্ত করিবে। এজন্ত আমি এই মন্দিরের রক্ষণার্থ ইহার প্রতি গবৰ্ণমেণ্টের প্রত্নতত্ত্ব-বিভাগীয় ব্যক্তিবর্গের কৃপাদৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি। মন্দিরের পশ্চিম দিক্ হইতে উহার ফটাে লওয়া হইয়াছিল। মন্দিরের নিকটবৰ্ত্তী স্থানে জঙ্গল এত ভীষণ যে ফটোগ্রাফারের প্রাণরক্ষার্থ চারিদিকে সতর্ক বন্দুকধারী দণ্ডায়মান রাখিতে হইয়া ছিল ক্ষ সেখেরটেক হইতে মর্জাল নদী দিয়া দক্ষিণ দিকে গেলে, ডানদিকে আল্কী নদী মর্জাল হইতে বাহির হইয়া, পুনরায় কিছু দক্ষিণে সে নদীতেই পড়িয়াছে; সেই মোহানায়, আল্কী নদী ও মর্জালের মধ্যস্থলে, ১৯৮ নং লাটে, আলুকীর কুলে ইষ্টকস্তুপ দেখিতে পাওয়া যায় ; ঐ স্থানে পূৰ্ব্বে নেমক খালাড়ী বা লবণ প্রস্তুত করিবার কারখানা ছিল বলিয়া বোধ হয়। আরও দক্ষিণে গেলে মর্জালের নাম মার্জাটা হইয়াছে, পশর আসিয়া দুইবার তাহাতে মিশিয়াছে, আবার পূর্বদিকে পশরের এক শাখা বাঙ্গড় নামে সমুদ্রে পড়িয়াছে। বাঙ্গড়ার মোহানার বহু পূৰ্ব্বদিকে মধুমতী বা বলেশ্বরের মোহানা—ইহাকেই বিখ্যাত হরিণ ঘটা মোহান বলে। ঐ মোহানার উত্তরাংশে সুপতি ফরেষ্ট ষ্টেশন। সুপতির মত এত দক্ষিণে, এত সমুদ্রসান্নিধ্যে, কোন ফরেষ্ট আফিস নাই। স্থপতি এত দক্ষিণে গেল কেন, ভtহার একটা কারণ আছে। পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে বলেশ্বর দিয়া পাৰ্ব্বত্য জল বহে, এবং বলেশ্বর স্বকীয় জলের বলে এত বলী, যে সমুদ্রসঙ্গম পৰ্য্যন্ত সে স্বীয় প্রকৃতি রক্ষণ করিস্থাছে। সুপতির সন্নিকটে বলেশ্বরের জল বৎসরের অধিকাংশসময় মিষ্ট থাকে ; পৌষমাদ পর্য্যন্ত তথাকার জল লবণাক্ত হয় না। এখান হইতে মর্জালের মোহান পৰ্য্যন্ত অনেক স্থানে সমুদ্রকুলের সন্নিকটে মিষ্ট জলাশয় আছে। মর্জালেয় মোহান হইতে সমুদ্রকুল বাহিয়৷ পূৰ্ব্বদিকে অগ্রসর হইলে, ফুলজুরী জঙ্গলের নিকটে এক মিষ্ট জলের পুকুর আছে ; নাবিকেরা ইহার সন্ধান রাখে এবং এদিকে আসিলেই এই পুকুর হইতে পানীয় সংগ্রহ করে। এই স্থান হইতে SK DDDD DBtt gD BBB BBBB DDBS DDBB BBB BBBB BBS BBB BB BBBB BBBBB BBBBBB BBB BB BBB DDDD D DDD cशथिप्ङ यान । किड़ डिनेि cष कti ण३प्रtहिष्णन, ठांश बार्थ श्छ। अवtभएव टिनि জামার নিকট হইতে একখানি ফটো লইয়াছিলেন। এ পর্য্যস্ত তিনি তাহার কোন সদ্ব্যৰছা कद्भिग्नांtश्न कि नां, छlनि नt । .
