পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/৪৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইসেন সাহ । ৩৪৩ পিতার মৃত্যু হয় এবং বালকের নিঃসহায় অবস্থায় বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় লয়। জনশ্রুতি আছে, হুসেন এক ব্রাহ্মণের বাড়ীতে রাখালী করিতেন। * এই ব্রাহ্মণ শেষে হুসেনের কৃপায় বলশালী হইয়া যশোহর জেলার অন্তর্গত বেনাপোলের সন্নিকটে কাগজপুকুরিয়ায় রাজার মত বাট নিৰ্ম্মাণ করিয়া প্রবল জমিদারের মত বাস করিতেন। এই ব্রাহ্মণের নাম রামচন্দ্র খান। বেনাপোল রেলওয়ের ষ্টেশনের অনতিদূরে রামচন্দ্রের বাটীর বিস্তীর্ণ ভগ্নাবশেষ বর্তমান রহিয়াছে। আমরা পরে তাহার কথা বলিব । এদেশে কতকগুলি মামুলী গল্প আছে। হঠাৎ যদি কেহ নীচ অবস্থা হইতে বড়লোক হন, তবে তাহার শৈশবকালে দেখা যায়, তিনি কোথায়ুও নিদ্রিত হইলে সৰ্পে আসিয়া তাহার মস্তকের উপর ফণা বিস্তার করিয়া ছায়া দান করে। বামনী রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হোসেন গঙ্গু হইতে আরম্ভ করিয়া কত শত শত ক্ষুদ্র ও বৃহৎ নৃপতিদিগের বালোতিহাসে এই চিরাগত গল্প একই ভাবে আরোপিত হইয়াছে। ব্রাহ্মণ রামচন্দ্র একদা দেখিলেন, তাহার গো-রাখাল হুসেন প্রান্তরে এক বৃক্ষতলে নিদ্রিত রহিয়াছে, তাহার মস্তকের উপরে দুইটি সর্পে ফণা বিস্তার করিয়া ছায়া করিয়া রহিয়াছে; তদবধি তিনি বুঝিলেন বালকের ভবিষ্যৎ সমুজ্জল, এজন্য তিনি নিরাশ্রয় বালককে মেহের চক্ষে দেখিতেন। হুসেন সে স্নেহের মূল্য কড়া-গণ্ডায় শোধ করিয়াছিলেন। হুসেন রামচন্দ্রের আশ্রয়ে থাকিতে থাকিতেই সম্ভবতঃ গঁ জাহান আলি তাহার উচ্চবংশের পরিচয় অবগত হন এবং তাহাকে খালিফাতাবাদ লইয়া যান । পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি খাঁ জাহানের সময়ে অনেক উচ্চবংশীয় সৈয়দ প্রভৃতি মুসলমানগণ র্তাহার সহিত বঙ্গে আসেন। উহাদের কতক প্রথমতঃ পরঃগ্রামে বাস করেন ; খ জাহান খালিফাতাবাদে গেলে কেহ কেহ তাহার সঙ্গে তথায় গিয়াছিলেন। উহাদের মধ্যে কয়েক ঘর খুলনা জেলার আলাইপুরের সন্নিকটে চাদপুরে বাস করেন। র্তাহারা খাঁ জাহানের শাসনাধীনে বিচারকের কার্য্য করিতেন। এজন্য র্তাহাদিগের “কাজি” উপাধি হইয়াছিল। এক্ষণে এই বংশীয়েরা “আলাইপুরে কাজি” বলিয়া খ্যাত। ণ জাহানের শেষ জীবনে বা • (कश् cकश् ७६ अिझुम्न नाश 5न्न %ाङ्क ७ अंशङ्ग गोप्ने भूनििशारु प्रजङ्ग अस्त्रभुँठ फ्रेष *ोप्लाघ्र झिण वशिष्ठ श्रब्र «निग्रांtइन। cशौण्प्लग्न इंठिशंग, विठौग्न १७, s२२ शृः ।