যোগতত্ত্ব-বারিধি । ృఱ > التي يتسطقسعد بـ শূন্য-স্থানকে অনিয়ন করিবে। এই প্রকারে জীবাত্ম কে ব্রহ্মলোকময় দেখিয়া অর্থাৎ পরমাত্মাতে লীন করিয়া যোগী অবিরোধময় অর্থাৎ মুক্ত ও সদানন যুক্ত হুইবে । ইহাকে ধ্যানযোগ সমাধি বলে । নাদযোগসমাধি,— সাধন ৎ থেচরৗমুদী রসনে স্কুগত যদা । তদা সমাধিসিদ্ধি: স্ব দ্ধি ত্বং সাধারণক্রিয়াম ॥ থেচীমুদ্রা সাধন দ্বারা জিহবাকে বিপরীতগামী করিয়া তালুকুহরস্থ সুধাকৃপে সংলগ্নকরণ পূর্বক উৰ্দ্ধগত করিয়া রাখিতে হইবে। এতদ্বারা অপরাপর সাধারণ ক্রিয়া পরিত্যাগ পুৰ্ব্বক সমাধিসিদ্ধি-শক্তি লাভ হইয়া থাকে । ই হার নাম ন দিযে গিসিদ্ধি । রসানন্দযোগসমাধি,— অনিলং মন্দবেগেন ভ্রামরীকুম্ভকং চরেৎ । মলাং মন্দং রেচয়ে স্বায়ুং ভৃঙ্গনাদং ততো ভবেৎ ! অস্তঃস্থং ভ্রমরী নাদং শ্রী ত্বা তত্ৰ মনো লয়েৎ । সমাধির্জায়তে তত্র আনন্দ: সোহ হমিত্যতঃ ॥ ভ্রামর্যকুম্ভক করিয়া অল্প অল্প বেগে শ্বাসবায়ুর রেচন করিবে । এই যোগদ্বারা দেহান্তঃস্থ ভ্রমর গুঞ্জনবৎ শব্দ শ্রুতিগোচর হইতে থাকিবে । * যে স্থান হইতে এবম্বিধ মনোরম ধ্বনি উত্থিত হইবে, সেই স্থানেই মনকে নিয়োজিত করিতে হইবে । ইহারই নাম রসানন্দযোগসমাধি । ইহাদ্বারা “সোহহম” অর্থাৎ আমিই সেই ব্রহ্ম, এই প্রকার নিত্য পরমানন্দরস ভোগ হইয়া থাকে । ミ>
