যোগতত্ত্ব-বারিধি । ›ጫ ? যোগীশঃ সোহপি মোহাম্ভুত তিমিরচয়ে ভাচুতুল্যপ্রকাশে৷ গদ্যৈঃ পদ্যৈ: প্রবন্ধৈরিরচয়তি সুধাকাব্যসন্দোহলক্ষ্মীম্ ॥ বে মানব এই অমল স্বাধিষ্ঠানপদ্ম চিন্তা করে, তাহার অহঙ্কারদোষ অর্থাৎ অামি ত্ব জ্ঞানরূপ দোষ এবং সকল রিপু তৎক্ষণাৎ ক্ষয়প্রাপ্ত হয় । তিনি যোগিশ্রেষ্ঠ হন, এবং অজ্ঞানগন্ধকারে সমুদিত স্বৰ্য্যবং প্রকাশ হইয়া থাকেন । তিনি গদ্য-পদ্যাদি রচনা করিয়া অপূৰ্ব্ব শ্লোকশোভা প্রকাশে সক্ষম হন । মণিপুর, পদ্ম,— তস্তোদ্ধে নাভিমূলে দশদলললিতে পূর্ণমেঘ প্রকাশে নীলাস্তোজ প্রকাশৈরুপ কুত জঠরে ডাদিফ স্তৈঃ সচন্দ্রৈঃ । ধ্যায়েদ্বৈশ্বানরস্ত গরুণমিহিরসমং মণ্ডলঃ তত্রিকোণং তদ্ধাহে স্বস্তিকাথ্যৈস্ত্রিভিরভিলসি তং তত্ৰ বহ্নেঃ স্ববীজম্ ॥ ধ্যায়েন্মেষাধিরূঢ়ং নব তপন নিভং বেদবাতু জলাঙ্গং তৎক্রোড়ে রুদ্রমূৰ্ত্তিৰ্নিবসতি সততং শুদ্ধসিন্দুররাগঃ । ভস্মাল্লিপ্তাঙ্গ ভূষ ভরলসি তবপুৰ্ব দ্ধরূপী ত্রিনেত্রঃ লোকগনামিষ্টদাতাভয় বরকরঃ স্তষ্টিসংহারকারী ॥ সেই স্বাধিষ্ঠান পদ্মের উৰ্দ্ধদেশে নাভিমূলে দশদলবিশিষ্ট এক পদ্ম আছে । - উহ! প্রগাঢ় মেঘের ন্যায় নীলবর্ণ, এবং উহার দশদলে ক্রমান্বয়ে বিন্দুযুক্ত (অহস্কারযুক্ত ) ড ঢ ণ ত থ দ ধ ন প ফ এই বর্ণসকল বিরাজিত আছে। বর্ণগুলি নীলপদ্মের ন্যায় প্রভাবিশিষ্ট । ইহাকুেই মণিপুর পদ্ম বলে । মণিপুর পদ্মে বহ্নির ত্রিকোণ যন্ত্র বিদ্যমান আছে । উহা অরুপবর্ণ এবং প্রভা ত-স্বর্য্যের স্তণয় প্রভাময় । এই ত্রিকোণের বহি চণগে তিনটি দ্বার আছে ;–এবং “রং” এই বহ্নিবীজ
