পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-বারিধি । ২৩ দক্ষিণ হস্তের বুদ্ধাঙ্গুলী দ্বারা কপালরদ্ধ, মার্জনা করিবে। প্রত্যহ নি a হইতে উঠিয়া, ভোজন সমাপন করিয়া এবং দিবাবসানে এইরূপ করিবে,—ইহাতে ক্ষফদোষ নষ্ট, নাড়ী বিশুদ্ধি ও দিব্যদৃষ্টি প্রাপ্ত হয়। শিষ্য। কথাটা বুঝিতে পারিলাম না । গুরু । কি বুঝিতে পারিলে না ? শিষ্য । কেবল মাত্র, প্রত্যহ দক্ষিণ হস্তের বুদ্ধাঙ্গুলী স্বারা কপালরন্ধ, মার্জন করিলে কফদোষ নিবারণ, নাড়ী শুদ্ধি ও দিব্য দৃষ্টি লাত হইবে কেন ? ইহাতে কি শক্তি আছে ? শুরু পক সে কি শক্তি আছে তাহা তুমি আমি বুঝিব কি প্রকারে ? এজগতে শক্তি রহস্য কেহই জানিতে পারে ন। তবে কিছু দিবস ঐ প্রকার করিয়৷ দেখিও, নিশ্চয়ই তোমার ঐরূপ শক্তি লাভ হইবে । যাহারা যোগযুক্ত মহাপুরুষ, তাহারা যাহা বলিয়া গিয়াছেন, তাহা নিশ্চয়ই ফলপ্রদ,—অনেকেই এরূপ করিয়৷ ফললাভে সমর্থ হইয়াছেন । শিষ্য । অতঃপর আপনি ধৌতিযোগোজ হৃদ্ধেতির কথা বলুন। শুরু । হৃদ্ধেতি তিন প্রকার । হৃদ্ধেতি — হৃদ্ধেীতিং ত্রিবিধাং কুৰ্য্যাদণ্ডবমনবাসসা । * * * দগুধৌতি, বমনধৌতি ও বাসধেীতি—হৃৎ-ধৌতি এই ত্ৰিবিধ । দওৰেীতি এই প্রকার – রস্তাদণ্ডং হরিদ্রাদগুং বেত্ৰদণ্ডং তথৈব চ। হৃন্মধ্যে চালয়িত্বা তু পুনঃ প্রত্যাহরেচ্ছনৈঃ ॥ কফপিত্তং তথাক্লেদং রেচয়েদুৰ্দ্ধ বক্স না । দণ্ডধৌতি বিধানেন হৃদ্রোগং নাশয়েদ্ধ বং ॥