পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

きbro যোগতত্ত্ব-বারিধি । ழ்கது மம்யமாயணன் অভিহিত। পশুস্তিই ইহণর মধ্যে চরম ও অদ্ভুত । যাহা শোনা যায়, তাহাই বৈধারি । বৈখারি শ্রবণের বিষয় অর্থাৎ কর্ণেন্দ্রিয়দ্বারা অহুভূত হয় । মধ্যম—অস্তঃকরণে অবস্থিত ; কথোপকথনের ( কথার ) কারণস্বরূপ । এতদ্ব্যতীত বাকু ( কথা ) অনুভব করা যাইত না । আর পশুস্তি অর্থাৎ যাহা দেখা যায়, ( জ্ঞানী ব্যক্তিগণ দেখিতে পান ), তাহা সাধারণের বোধগম্য নহে। কিন্তু ইশদ্বারা সাধারণ ব্যক্তিগণ স্থিরমনে চিস্তা করিলে ধাতু ও বিভক্তিব প্রভেদ বুঝিতে পারেন । উপরে যাহা বলা হইল, তদ্বারা স্পষ্টই বুঝিতে পারা যায় যে, সাধারণ কথা যে নিয়মাধীন, মন্ত্ৰ-কথাও সেই নিয়মের অধীন। যেহেতু, মন্ত্র আর কিছুই নয়, কেবল শব্দের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থামাত্র । অতএব এখন আমরা মন্ত্রশব্দের অর্থ কি, তা হাই জানিতে চেষ্টা করিব । মন্ত্রশব্দ, মন ধাতু হইতে উৎপন্ন। মন ধাতুর অর্থ চিস্ত করা । মন ধাতুর অপর অর্থ এই যে,—উপাসককে এই অজ্ঞাত শক্তির উন্নতি করিতে যাহা কিছু বিস্তু-বিপত্তি ঘটিতে পারে, তাহা হইতে রক্ষণ করা । অর্থাৎ যিনি এই অজ্ঞা ত অদ্ভুত শক্তির উন্নতি-কামনায় উহার আহষঙ্গিক কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হন, স্ত্ৰণহাকে নানাপ্রকার বিস্ত্ৰ-বিপত্তিতে পতিত হইতে হয়,—মন ধাতুর অর্থ, সেই বিস্ত্ৰ-বিপত্তি হইতে কৰ্ম্মীকে রক্ষণ কর । এই শব্দটি আবার মনন, এই শব্দেরই মত । মনন অর্থেও চিন্তা করা । ব্রহ্মে লীন হইবার ইহণ একটি পথ বলিয়া বর্ণিত হইয়াছে i t সু-প্রান্ত্রে ব্রহ্মকে বিন্দু বলিয় অভিহিত করা হইয়াছে। বীজ ইহার শক্তি। তুমুশাস্ত্রে এই বীজকে শক্তি বা প্রকৃতি নাম দেওয়া الذينهم ظالمية هيلمو هادي ميا، ثيم * * م د হইয়াছে। তাহদের একত্রীভূত কাৰ্য্যকে শব্দব্রহ্মের নাদ বলে। মন্ত্র به این نام به این نتیجه দ্বারা কিরূপ শব্দ হয়, সে বিষয়ে অতি সামান্ত মতভেদ আছে। একদল উপাসক বলেন,—উহা শব্দব্রহ্মের প্রকাশক । অপর দল বলেন,—