পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-বারিধি । \סd x জিহৰণমূল হইতে যে শক্তি আরম্ভ হইয়া ওষ্ঠে শেষ হয়, সেই শক্তিটি যেন গড়াইয়া যাইতেছে, এই ভাব প্রকাশ করে । প্রকৃতরূপে উচ্চারিত হইলে এই ওঙ্কার সমুদয় শব্বোচ্চারণ ব্যাপারটির স্বচক, আর কোন শব্দেরই সে শক্তি নাই, সুতরাং উহাই স্ফোটের ঠিক উপযোগী বাচক—এই স্ফোটই ওঙ্কারের প্রকৃত বাচ্য । আর বাচক বাচ্য হইতে পৃথককৃত হইতে পারে না, সুতরাং এই “ওঁ” ও স্ফোট একই পদার্থ। আর এই স্ফোট ব্যক্তজগতের সূক্ষ্মতমাংশ বলিয়া ব্রহ্মের খুব নিকটবৰ্ত্তী । অতএব উহা ঈশ্বরীয় জ্ঞানের প্রথম প্রকাশ । , সুতরাং ওঙ্কণর ঈশ্বরের প্রকৃত বাচক ।” * , ¥ শিষ্য । এই স্থলে আমার একটি কথা জিজ্ঞাসা করিৰার আছে । গুরু । কি ? 動 শিষ্য । “ওঁ”—ঈশ্বরবাচক শব্দ বা নপদব্রহ্ম । তবে স্ত্রী-শূদ্রাদির “ওঁ” বলিতে নাই কেন ? ঈশ্বরের নাম করিতে কাহারও বাধা আছে কি ? গুরু । উহাদিগের অধিকার হয় নাই বলিয়া উচ্চারণ করিতে নিষেধ করা হইয়াছে। যে বন্দুক ছুড়িতে জানে না, বন্দুক লইয়া নাড়া-চাড়া করা তাহার পক্ষে অন্তণয় কাৰ্য্য। “ওঁ” ঈশ্বরের বাচক, কিন্তু যাহারা কেবল রজ বা তমোগুণান্বিত, তাহারা ত্রিগুণের ভাব উপলব্ধি করিবে কি প্রকারে ? শিষ্য । আপনি কিন্তু ইতিপূৰ্ব্বে বলিয়াছেন, যোগে স্ত্রী-শূদ্রাদি সকলেরই অধিকার আছে। অতএব স্ত্রীজাতি বা শূদ্রাদি জাতি যোগসাধনকালে বা চিত্তবৃত্তি নিরুদ্ধ কামনায় “ওঁ” উচ্চারণ করিতে , পারিরে কি নী 2. ®ভক্তিযোগ । C. vista "μάσημπmωαφα-"πυρπwυφωμψαπα-"φωπφωκαμαμυ