পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রঙ্গপুর-সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা ہم سوا۔ উপাধিতে অভিহিত হইয়া থাকেন। তঁহারা বর্ণভেদ অনেকটা মানিয়া চলেন। মহাপুরুষীয়াদের ন্যায় অন্য দেবদেবীর প্রতি ইহঁচারা সন্মান প্রদর্শনে ও বিমুখ নহেন। এই সম্প্রদায়ের লোকের সংখ্যাই অধিক । ইহঁতারা দেব দামোদ রকেই ভগবানের অবতার বলিয়া প্রচার করেন এবং শঙ্কর দেবের ততটা প্ৰাধান্য অঙ্গীকার কবেন না । কুরিদেব স্বীয় নামে যে সম্প্রদায় প্ৰবৰ্ত্তন করেন, তাহারা হারিদেব-পন্থী বলিয়া অভিহিত । ধৰ্ম্মমত ও অনুষ্ঠানে দামোদরীয়দের সহিত ইহাদের বিশেষ পার্থক্য DD S BB gD uDBDB BBDB DDBS SBDB S D DDBDBDuDT S দামোদ দ্ৰীয়া এবং হরিদে বপন্থীদের সাম্প্রদায়িক গ্রস্থে শ্ৰীচৈতন্যের বিস্তর প্রাধান্য পরিকীত্তিত হইয়াছে। কিন্তু শ্ৰীচৈতন্যের ধৰ্ম্মমতের বিশেষ প্রভাব ইতাদের মধ্যে দেখা যায় না। চৈতন্যপন্থী নামে এক স্বতন্ত্র সম্প্রদায় আসামে আছে । কথিত আছে, অদ্বৈতাচাৰ্য্য ধৰ্ম্মপ্রচারের জন্য স্বীয় চারি পুলকে চারিদিকে প্রেরণ করেন। তন্মধ্যে একজন আসামে আসিয়া প্রচার করেন । তঁহারই শিষ্যেরা চৈতন্যপন্থী । অন্যান্য সম্প্রদায় প্ৰবৰ্ত্ত কদিগের তিরোভাবিতিথিতে শ্ৰাদ্ধাদি ক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয় । ইহারা শ্ৰাদ্ধাদি না করিয়া উৎসবমাত্ৰ করিয়া থাকে এবং ইহার এই কারণ নির্দেশ করে যে, অদ্বৈতBD BD DBB DBDBDD DDD DuBKYS BBDB DDDBTBSDBBB DDBD D BBDS DBDBB শ্ৰাদ্ধ কিরূপে হইতে পারে ? শ্ৰীচৈতন্য ও তৎপার্ষদ দিগের প্রতি সন্ত্রম প্রদর্শন ব্যতীত আসামের অন্যান্য বৈষ্ণবদিগের সঠিত ইহাদের বিশেষ পার্থক্য নাই । কোন ও কোনও বিষয়ে সামান্য পার্থক্য আছে। তন্মধ্যে একটি এই, ইছাদের মন্ত্র ষোল নাম যথা : - “হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণঃ কৃষ্ণ হরে হারে । হারে রাম হারে রাম রাম রাম করে করে ৷” আর অন্য সম্প্রদায়ের চারি নাম মন্ম যথা :--- রাম নারায়ণ কৃষ্ণ হরি । এতদ্ব্যতীত গোপালদেব-পন্থী, সোয়ামারীয়, রাতিখোয়া ইত্যাদি আরও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কতিপয় সম্প্রদায় আছে। সকল সম্প্রদায়েরই সাধন-ভজন-প্ৰণালী প্ৰায় এক রূপ। সত্ৰ বা আখড়ার নিৰ্ম্মাণ প্ৰণালীতে ও কোন পার্থক্য নাই । একখানি দোচালা ঘর ‘মণিকুট” বা ভারাঘার নামে অভিহিত হয়। বঙ্গদেশে বাকা দেওয়াল দোচালা ঘরগুলি যেমন ইহা ও ঠিক ত দীপ। উহার এক অংশে ‘কলিয়া গোহাই’ ‘মামরিয়া গোহাই’ ইত্যাদি গ্রাম্যোপাধিবিশিষ্ট কোন ও রূপ শ্ৰীকৃষ্ণ বিগ্ৰহ থাকেন। অন্য অংশ ভাণ্ডাররূপে ব্যবহৃত হয়। ভারাঘরের সন্মুখভাগে তৎসংলগ্ন অপেক্ষাকৃত বৃহৎ দোচালা বা চারাচালা কীৰ্ত্তন ঘর। স্ত্রীলোকেরা উহার ভিতরে প্রবেশ করিতে পারে না, বারান্দায় বসিয়া কীৰ্ত্তন শুনিতে পারে। কীৰ্ত্তনঘরে এক উচ্চ সিংহাসনে বস্ত্ৰাচ্ছাদিত শ্ৰীমদ্ভাগবত রক্ষিত হয়। উদ্যাকে “গুরুর স্থান” বলা হইয়া থাকে । এতদ্ব্যতীত সত্ৰমাত্রেই এক একটি দোলমঞ্চ আছে। দোলযাত্ৰা উপলক্ষে সকল সত্ৰেই বিশেষ ধুমধাম হইয়া থাকে। অন্যান্য পর্বেও হরিদেব-পস্থী । 5ਲ ? | �ନ୍ମ | ty }*??? ||