পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন 4$వి कब्रि उर्षन मिळज८क बरफ क८ब्र जांबांबांब्र ८कांद्रमा हेछहे श्ब्र ना-बद्रक्ष् निळजब चष्ठाड ীিনতা নিজেকে অত্যন্ত মুখ দেয়—তখন তার লীলার ভিতরকার একটি মস্ত বিরোধের সার্থকতা বুঝতে পারি এবং সেই বিরোধকে স্বীকার করে আনন্দের সঙ্গে বলতে পারি যে, জগতে আমি যতই ক্ষুত্র যতই দীন দুর্বল নিজের আমি-নিকেতনে তার প্রেমের দ্বারা আমি ততই পরিপূর্ণ, ততই কৃতার্থ। আমি অনস্ত ভাবে দীন বলেই দুর্বল বলেই তার অনন্ত czicभद्र चांब्रां थछ झरब्रक्केि । ১৭ পৌষ ইচ্ছা সকাল বেলা থেকেই আক্ষার সংসারের কথা ভাবতে আরম্ভ করেছি। কেননা, এ ষে আমার সংসার। আমার ইচ্ছাটুকুই হচ্ছে এই সংসারের কেন্দ্র । আমি কী চাই কী না চাই, আমি কাকে রাখব কাকে ছাড়ব সেই কথাকে মাঝখানে নিয়েই আমার সংসার । আমাকে বিশ্বভুবনের ভাবনা ভাবতে হয় না । আমার ইচ্ছার দ্বার স্বৰ্ষ উঠছে না, বায়ু বইছে না, অণুপরমাণুতে মিলন হয়ে বিচ্ছেদ হয়ে স্থষ্টিরক্ষা হচ্ছে না । কিন্তু আমি নিজের ইচ্ছাশক্তিকে মূলে রেখে ষে স্বষ্টি গড়ে তুলছি তার ভাবনা আমাকে সকলের চেয়ে বড়ো ভাবনা করেই ভাবতে হয় কেননা সেটা যে আমারই ভাবনা । তাই এত বড়ো বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের ব্যাপারের ঠিক মাঝখানে থেকেও আমার এই অতি ছোটো সংসারের অতি ছোটো কথা আমার কাছে ছোটো বলে মনে হয় না । আমার প্রভাতের সামান্ত আয়োজন চেষ্ট প্রভাতের মুমহং স্বর্ষোদয়ের সম্মুখে লেশমাত্র লজ্জিত হয় না ; এমন কি, তাকে অনায়াসে বিশ্বত হয়ে চলতে পারে। এই তো দেখতে পাচ্ছি দুইটি ইচ্ছা পরস্পর সংলগ্ন হয়ে কাজ করছে। একটি হচ্ছে বিশ্ব-জগতের ভিতরকার ইচ্ছা, আর একটি আমার এই ক্ষুত্র জগতের ভিতরকার ইচ্ছা । রাঞ্জা তে রাজত্ব করেন আবার তার অধীনস্থ তালুকদার, সেও সেই মহারাজ্যের মাঝখানেই আপনার রাজত্বটুকু বসিয়েছে। তার মধ্যেও রাজৈশ্বর্ষের সমস্ত লক্ষণ আছে— কেননা ওই ক্ষুত্র সীমাটুকুর মধ্যে তার ইচ্ছা তার কর্তৃত্ব বিরাজমান। এই ষে আমাদের আমি-জগতের মধ্যে ঈশ্বর আমাদের প্রত্যেককে রাজা করে দিয়েছেন-ৰে লোক রাস্তার খুলে বাট দিচ্ছে লেও তার আমি-অধিকারের মধ্যে স্বয়ং সর্বশ্রেষ্ঠ—একবার আলোচনা পূর্বে হয়ে গেছে। ৰিনি ইচ্ছাময় তিনি আমাদের