সাহিত্যের পথে 88& ছিল না। আমাদের বুদ্ধিও সে কথা মানবে, কিন্তু আমাদের প্রত্যক্ষ অনুভূতি সাক্ষ্য দেবে, সে নিশ্চিত আছে। ভাড় দত্তও বদর বই-ৰি । কবিকঙ্কণ গেট। কালো অক্ষরে ঘোষণা করে দিয়েছেন । কিন্তু, এই বঁাদরগুলোর উপরে আমাদের যে অবজ্ঞার ভাব আসে সেই ভাবটাই উপভোগ্য । আমাদের দেশে এক প্রকারের সাহিত্যবিচার দেখি যাতে নানা অবাস্তর কারণ দেখিয়ে সাহিত্যের এই প্রত্যক্ষগোচরতার মূল্য লাঘব করা হয়। হয়তো কোনো মানবচরিত্রজ্ঞ বলেন, শকুনির মতো আমন অবিমিশ্র দুবৃত্তিত স্বাভাবিক নয়, ইয়াগোর অহৈতুক বিদ্বেষবুদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মহাগুণ থাকা উচিত ছিল ; বলেন, যেহেতু কৈকেয়ী বা লেডি ম্যাকবেথ, হিড়িম্ব বা শূৰ্পনখা, নারী, ‘মায়ের জাত', এইজন্তে এদের চরিত্রে ঈর্ষা বা কদাশয়তার অত নিবিড় কালিমা আরোপ করা আশ্রদ্ধেয় । সাহিত্যের তরফ থেকে বলবার কথা এই যে, এখানে আর কোনো তর্কই গ্রাহ নয় ; কেবল এই জবাবটা পেলেই হল, ধে-চরিত্রের অবতারণা হয়েছে তা স্বষ্টির কোঠায় উঠেছে, তা প্রত্যক্ষ। কোনোএক খেয়ালে স্বষ্টিকর্তা জিরাফ জন্তুটাকে রচনা করলেন। তার সমালোচক বলতে পারে, এর গলাট ন গোরুর মতো, না হরিণের মতো, বাঘ ভালুকের মতো তো নয়ই, এর পশ্চাদভাগের ঢালু ভঙ্গিটা সাধারণ চতুষ্পদ-সমাজে চলতি নেই, অতএব, ইত্যাদি। সমস্ত আপত্তির বিরুদ্ধে একটিমাত্র জবাব এই যে, ঐ জন্তুটা জীবস্বষ্টিপর্যায়ে সুস্পষ্ট <धडाक । e दल८छ् ‘श्रांभि श्रांझि' ; ‘ना थांकांझे उँछिङ झिल' बलाद्वै तििकट्व नां । वांटक স্থষ্টি বলি তার নিঃসংশয় প্রকাশই তার অস্তিত্বের চরম কৈফিয়ত। সাহিত্যের স্বাক্টর সঙ্গে বিধাতার স্বষ্টির এইখানেই মিল ; সেই স্বষ্টিতে উট জন্তুটা হয়েছে বলেই হয়েছে, উটপাখিরও হয়ে ওঠা ছাড়া অন্ত জবাবদিহি নেই। মানুষও একেবারে শিশুকাল থেকেই এই আননা পেয়েছে, প্রত্যক্ষ বাস্তবতার আনন্দ । এই বাস্তবতার মানে এমন নয় যা সদাসর্বদা হয়ে থাকে, যুক্তিসংগত। যে-কোনো রূপ নিয়ে ষ স্পষ্ট করে চেতনাকে স্পর্শ করে তাই বাস্তব । ছন্দে ভাষায় ভঙ্গিতে ইঙ্গিতে যখন সেই বাস্তবতা জাগিয়ে তোলে, সে তখন ভাষায় রচিত একটি শিল্পবস্তু হয়ে ওঠে। তার কোনো ব্যাবহারিক অর্থ না থাকতে পারে, তাতে এমন ob for arto its ol tease us out of thought as doth eternity ওপারেতে কালো রঙ । বৃষ্টি পড়ে ঝম্াম, ७ शारब्राउ शक भाझी ब्रांड प्लेक्प्लेक् करद्रগুণবতী ভাই, আমার মন কেমন করে ।
