পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& So রবীন্দ্র-রচনাবলী সেটা রক্ষণ করে আমরা যদি আমাদের মভ প্রকাশ করি তা হলে সে মতের প্রভাব অনেক বেশি হয়। বিচারশক্তির প্রেস্টজ শাসনশক্তির প্রেসটিজের চেয়ে অনেক বেশি । আমাদের গভৰ্মেন্টের কোনো কোনো ব্যবহারে প্রকাশ পায় যে, তার মতে শাসনের প্রবলতা প্রমাণ করবার জন্তে মারের মাত্রাট ভায়ের মাত্রার চেয়ে বাড়ানো ভালো। আমরা বলি, স্ববিচার করবার ইচ্ছাটা দগুবিধান করবার ইচ্ছার চেয়ে প্রবল থাকা উচিত । সজনীকান্ত দাস : এখানে বে-আলোচনা হচ্ছে সেটা সম্ভবতঃ “শনিবারের চিঠি’ নিয়েই ? রবীন্দ্রনাথ ; ই, “শনিবারের চিঠি’ নিয়েই কথা হচ্ছে । ইহার পর “শনিবারের চিঠি'র আদর্শ, শনিবারের চিঠি'র ‘মণিমুক্তা’র আধুনিক সাহিত্যিকদের BBBBB BBBBB LLLLLLLLLSS DDD DDS BB DDDDDD DDS DBB BDDD D DS D DD BBBB BB BBB BBBD DDS BB DBBBBD DDDDDD BBDS BBBBDD DDS TBBD DBBDBS BBBBBBB BBBDS TBBBu BBBBBSBBBBY DBS अथशथ cफौभूौ, वैश्रवबौठानांथ ठाकूब्र ७ ब्ररीडानांथ थङ्कठि cषां★नांन कtब्रन । ब्ररौञ्चानांष डिब्र छिब्र প্রশ্নের উত্তরে বাহ বলিয়াছেন তাহ পর পর লিখিত হইল। মণিমুক্ত সম্বন্ধে ষা মনকে বিকৃত করে সেগুলিকে সংগ্রহ করে সকলের কাছে প্রকাশ করলে উদ্বেপ্তের বিপরীত দিকে যাওয়া হয়। আধুনিক সাহিত্য সম্বন্ধে ষে-জিনিস বরাবর সাহিত্যে বর্জিত হয়ে এসেছে, যাকে কলুষ বলি, তাকেই চরম বর্ণনীয় বিষয় করে দেখানো এক শ্রেণীর আধুনিক সাহিত্যিকদের একটা বিশেষ লক্ষ্য। এবং এইটে অনেকে স্পধর্ণর বিষয় মনে করেন। কেউ কেউ বলছেন, এ-সব প্রতিক্রিয়ার ফল । আমি বলব প্রতিক্রিয়া কখনোই প্রকৃতিস্থত নয় । তা ক্ষণস্থায়ী অবস্থা মাত্র প্রকাশ করে, তা চিরন্তন হতে পারে না । যেমনতরো কোনোসময় বাতাস গরম হয়ে প্রতিক্রিয়ায় ঝড় আসতে পারে অথচ কেউ বলতে পারেন না, এর পর থেকে বরাবর কেবল ঝড়ই উঠবে। ঈশ্বরকে মানি নে, ভালবাসা মানি নে, স্থতরাং আমরা সাহিত্যে বিশেষ কৌলীন্ত লাভ করেছি, এমন কথা মনে করার চেয়ে মূঢ়তা আর কিছু হতে পারে না। ঈশ্বরকে মানি না বা বিশ্বাস করি না, সেটাতে সাহিত্যিকতা কোথায়। ভালোবালা মানছি না,