VebrO রবীন্দ্র-রচনাবলী সংখ্যা বা নাম প্রবাসীতে প্ৰকাশিত গ্রন্থাবহির্ভূত নাম প্ৰকাশকাল \S) রাশিয়ায় সকল মানুষের উন্নতির চেষ্টা। [১] (უმills ატტ6l 8 রাশিয়া সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথের পত্রাবলী। [১] यगंझुन ७७७१ Q রাশিয়ায় সকল মানুষের উন্নতির চেষ্টা [২] (ग्रेौरु ०७७१ রাশিয়ার শিক্ষাবিধি।[১] Č5 Seea وU\ সোভিয়েট রাশিয়ার শিক্ষা-ব্যবস্থা। [১] N. SOOa ܘ r সাইমন কমিশনের কবুল Vojko Soea রবীন্দ্রনাথের কয়েকটি পত্রাংশ [৩] उ3थशe S७७१ s রাশিয়ায় লোকশিক্ষা (২) অগ্রহায়ণ ১৩৩৭ SO সোভিয়েট রাশিয়ার শিক্ষা-ব্যবস্থা। [২] Aq yWOve)ʻq SS রাশিয়া সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথের পত্রাবলী [২] ফায়ুন ১৩৩৭ S SR রাশিয়া সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথের পত্রাবলী [৩] यगइन >७७१ Şა \9 ` রাশিয়ার শিক্ষাবিধি [২] Ò5 > O OA S 8 রাশিয়ার শিক্ষাবিধি [৩] Obra Soxoa উপসংহার সোভিয়েট নীতি বৈশাখ ১৩৩৮ পরিশিষ্ট গ্রামবাসীদিগের প্রতি 5 > O OA পানীসেবা यगइन >७७१ কোবীয় যুবকের রাষ্ট্রক মত পৌষ ১৩৩৬ ১-সংখ্যক চিঠি রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ; ২ ও ৪ –সংখ্যক চিঠি নির্মলকুমারী মহলানবীশকে ; ৩ ও ৫ -সংখ্যক চিঠি প্ৰশান্তচন্দ্ৰ মহলানবীশকে ; ৬-সংখ্যক চিঠি আশা অধিকারীকে ; ৭, ১০, ১১ ও ১২ -সংখ্যক চিঠি সুরেন্দ্রনাথ করকে ; ৮-সংখ্যক চিঠি এবং ‘উপসংহার' রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়কে ; ৯-সংখ্যক চিঠি নন্দলাল বসুকে ; ১৩-সংখ্যক চিঠি কালীমোহন ঘোষকে এবং ১৪-সংখ্যক চিঠি সুধীন্দ্রনাথ দত্তকে লিখিত হয় । রবীন্দ্রনাথের কয়েকটি পত্রাংশ শিরোনামে অগ্রহায়ণ ১৩৩৭ প্রবাসীতে প্ৰকাশিত ও রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়কে লিখিত একটি চিঠি (২৬ অগস্ট ১৯৩০) রাশিয়ার চিঠিতে ৮-সংখ্যক চিঠির পরিশেষে (“বাইরের সকল কাজের উপরেও- বিপদে পড়তে হয়” অংশ) যুক্ত হইয়াছে। ১৯৩০ সালের পূর্বেও রবীন্দ্রনাথ একাধিকবার রাশিয়ায় আমন্ত্রিত হইয়াছিলেন ; ১৯২৬ ও ১৯২৯ সালে রাশিয়া-যাত্রার প্রস্তাব র্তাহার স্বাস্থ্যভঙ্গহেতু কার্যে পরিণত হইতে পারে নাই ; অবশেষে ১৯৩০ সালে যুরোপভ্রমণ উপলক্ষে তিনি হ্যারি টিম্বারস, কুমারী মাগটি আইনস্টাইন, সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর, আরিয়াম উইলিয়ামস (আৰ্যনায়কম) ও অমিয় চক্রবতীকে সঙ্গে লইয়া রাশিয়া-দর্শনে যান এবং ১১ সেপ্টেম্বর হইতে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মস্কোতে অবস্থান করিয়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানাদি পরিদর্শন করেন । এই পর্যটনের বিবরণ বিশ্বভারতী-কর্তৃক প্রকাশিত Letters from Russia (1960) vG5 Pffft fissrvi viras | রাশিয়া রবীন্দ্রনাথকে কোন ভাবে উদবোধিত করিয়াছিল, রাশিয়া-দর্শনের অব্যবহিত পরে লিখিত অন্যান্য চিঠিতেও স্থানে স্থানে তাহা দেখিতে পাওয়া যায়— ( dà Oo] ধনীপরিবারের ব্যক্তিগত অমিতব্যয়িতার উপরে এবার আমার আন্তরিক বৈরাগ্য হয়েছে। দেনাশোধের ভাবনা ঘুচে গেলেই দেনা বাড়াবার পথ একেবারে বন্ধ করতে হবে । তা ছাড়া নিজেদের ভরণপোষণের দায়িত্ব আমাদের গরিব চাবি প্রজাদের ‘পরে যেন আর চাপাতে না হয় ।
