পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(? Woo রবীন্দ্র-রচনাবলী ছোটোনাগপুর’ বালক ১২৯২ আষাঢ় রুদ্ধ গৃহ বালক ১২৯২ আশ্বিন-কাতিক পথপ্রান্তে বালক ১২৯২ অগ্রহায়ণ লাইব্রেরি বালক ১২৯২ পৌষ নববর্ষাই বঙ্গদর্শন ১৩০৮ গ্রাবণ কেকাধবনি दत्रार्थन ১৩০৮ ভাদ্র বাজে কথা বঙ্গদর্শন ১৩০৯ আশ্বিন মা ভৈঃ বঙ্গদর্শন ১৩০৯ কাতিক পরনিন্দ । বঙ্গদর্শন ১৩০৯ অগ্রহায়ণ রঙ্গমঞ্চ বঙ্গদর্শন ১৩০৯ পৌষ পনেরো-আনা বঙ্গদর্শন ১৩০৯ মাঘ বসস্তষাপন বঙ্গদর্শন ১৩০৯ চৈত্র পাগল বঙ্গদর্শন ১৩১১ প্রাবণ ‘রুদ্ধ গৃহ প্রবন্ধ ছাপা হওয়ার পর ১২৯২ পৌষের বালকে কবিবন্ধু ও কবির মধ্যে পত্রচ্ছলে এরূপ ‘উত্তর প্রত্যুত্তর চলে— বন্ধুবর—.রুদ্ধ গৃহের ভাব ধরিতে পারিলাম না। এক জনের মধ্যেই রুদ্ধ হইয়া থাকা, এক জনকে লইয়াই চিরদিন শোক করা আপনি গৰ্হিত বলিয়াছেন। কিন্তু কী করা যায় বলুন ! যখন এক চন্দ্রের দিকে চাই তখন আমার দৃষ্টির অপূর্ণতাবশত নক্ষত্রগুলিকে আর দেখিতে পাই না এবং সেই এক চন্দ্র যখন অস্ত যায় তথন নক্ষত্রেরা আমাকে আর তেমন আলো দিতে পারে না। এক দিকে চাহিয়া থাকা, একের চারি দিকে ঘোরাই প্রকৃতির নিয়ম, তাহাই প্রকৃতির বন্ধনের কারণ। আজ যদি পৃথিবী বলিয়া বসে, আমি স্থর্যের চারি দিকে ঘুরিব না, কেননা স্বৰ্ষকে মেঘে ঢাকিয়াছে, সূর্য আমাকে আর আলো দেয় না, আমি অন্য আলোকের চেষ্টা দেখি, তাহা হইলে প্রকৃতির বন্ধন ছিন্ন হয়, পৃথিবীর মৃত্যু হয়, সমুদয় ব্রহ্মাও তাহার বিপক্ষে দণ্ডায়মান হয় । তাই বলিতেছি প্রকৃতির নিয়মই এক দিকে চাহিয়া থাকা— পৃথিবীর ন্তায় এক স্বর্ষের বন্ধনে অনস্ত শূন্তের মধ্যে দণ্ডায়মান হওয়া । সে বন্ধন না থাকিলে শূন্তের মধ্যে, আঁধারের মধ্যে, ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনা। আর-একটি কথা— পৃথিবী এক সূর্বের দিকে চাহিয়া ঘোরে বলিয়া কি তাহার কোটি গ্রহনক্ষত্রের সহিত বন্ধন ছিন্ন १ नागरिक डिङ्ग नाव : मन नित्र झं ২ বঙ্গদর্শনে শিরোনাম : মেঘদূত