পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*慣@疇 SS6 সমস্ত রাজি কাদিয়া কাটিয়া যায়, প্রভাত হইলেই সেই শৈলশিখরে উঠিয়া ম্ৰিয়মাণ বালিকা কত কী ভাবিতে থাকে, তাহার মর্মের নিভৃত তলে যে বাণ বিদ্ধ হইয়াছিল তাহা যদিও সে মর্মেই লুকাইয়। রাখিয়াছিল— পৃথিবীর কাহাকেও দেখায় নাই— তথাপি ঐ মৰ্মে-সুকায়িত বাণ ধীরে ধীরে তাহার হৃদয়ের শোণিত ক্ষয় করিতে লাগিল। বালিকা আর কাহারে সহিত কথা কহিত না, মৌন হুইয়া সমস্তদিন সমস্তরান্ত্রি ভাবিত । কাহারে সহিত মিশিত না । হাসিত না, কাদিত না। এক-একদিন সন্ধ্য। श्रजe tनथ वाहेष्ठ *थथांtछब्र वृकठरल बजिन हिन्न चक्रल भूथ कॅनिब्रा शैौनशैब कबज বসিয়া আছে। বালিকা ক্রমে দুর্বল ক্ষীণ হইয়া আসিতে লাগিল। আর উঠতে পারে না— বাতায়নে একাকিনী বসিয়া থাকিত, দেখিত দূর শৈলশিখরের উপর বকুলপত্র বায়ুভরে কাপিতেছে। দেখিত রাখালের সন্ধ্যার সময় উদাস-ভাবোদীপক স্বরে মৃদু মৃদ্ধ গান করিতে করিতে গৃহে ফিরিয়া আলিতেছে। বিধবা অনেক চেষ্টা করিয়াও বালিকার কষ্টের কারণ বুঝিতে পারেন নাই এবং তাহার রোগের প্রতিকার করিতেও পারেন নাই। কমল নিজেই বুঝিতে পারিত যে, সে মৃত্যুর পথে অগ্রসর হইতেছে। তাহার আর কোনো বাসন ছিল না, কেবল দেবতার কাছে প্রার্থনা করিত যে "মঞ্জিবার সময় যেন অমরকে দেখিতে পাই । কমলের পীড়া গুরুতর হইল। মূৰ্ছার পর মূৰ্ছা হইতে লাগিল। শিয়রে বিধবা নীরব, কমলের গ্রাম্য সজিনী বালিকার চারি ধার ৰিরিয়া দাড়াইয়া আছে। দরিত্র বিধবার অর্থ নাই যে চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করিতে পারেন। মোহন দেশে নাই এবং দেশে থাকিলেও তাহার নিকট হইতে কিছু আশা করিতে পারিতেন না। তিনি দিবারাত্রি পরিশ্রম করিয়া সর্বস্ব বিক্রয় করিয়া কমলের পখ্যাদি জোগাইতেন। চিকিৎসকদের দ্বারে দ্বারে ভ্রমণ করিয়া ভিক্ষ চাহিতেন যে, তাহারা কমলকে একবার দেখিতে জাস্থক। অনেক মিনতিতে চিকিৎসক কমলকে আজ রান্ত্ৰে দেখিতে আসিবে दलिग्नां चौक्लड इहेम्नां८छ् । অন্ধকার রাত্রের তারাগুলি ঘোর নিবিড় মেৰে ডুবিয়া গিয়াছে, বজের ঘোরতর গর্জন শৈলের প্রত্যেক গুহায় গুহায় প্রতিধ্বনিত হইতেছে এবং অবিরল বিছাতের তীক্ষ চকিতচ্ছটা শৈলের প্রত্যেক শৃঙ্গে শৃঙ্গে জাম্বাত করিতেছে। মুষলধারায় বৃষ্টি পড়িতেছে। প্রচও বেগে ঝটিকা বহিতেছে। শৈলবাসীরা অনেক দিন এরূপ বাড় एमरथम माहे । कब्रिज विशयांब्र क्रूज कूर्च्छब्र छैजबज कब्रिटङहरू, जौ4 फ्रांज ८ख्ष कब्रिब्रां বৃষ্টিধারা গৃহে প্রবাহিত হইতেছে এবং গৃহপার্থে নিম্প্রভ প্রীপশিখা ইতস্তত কঁাপিতেছে। বিধবা এই ঝড়ে চিকিৎসকের আসিবার আশা পরিত্যাগ করিয়াছেন।