পল্লীপ্রকৃতি (to S সেই অংশেই অধিকার করি সমগ্র ভারতবর্ষকে। স্বল্প একটি সলতে যে শিখা বহন করে সমস্ত বাতির জল৷ সেই সলতেরই মুখে। আজকের দিনের প্রদর্শনীতে শ্রীনিকেতনের একটিমাত্র বিশেষ কর্মপ্রচেষ্টার পরিচয় দেওয়া হল। এই চেষ্টা ধীরে ধীরে অঙ্কুরিত হয়েছে এবং ক্রমশ পল্পবিত হচ্ছে। চারি দিকের গ্রামের সহযোগিতার মধ্যে একে পরিব্যাপ্ত করতে এবং তার সঙ্গে সামঞ্জস্ত স্থাপন করতে সময় লেগেছে, আরো লাগবে । তার কারণ আমাদের কাজ কারখানাঘরের নয়, জীবনের ক্ষেত্রে এর অভ্যর্থনা । অর্থ না হলে একে বাচিয়ে রাখা সম্ভব নয় বলেই আমরা আশা করি এই-সকল শিল্পকাজ আপন উৎকর্ষের দ্বারাই কেবল ৰে সম্মান পাবে তা নয়, আত্মরক্ষার সম্বল লাভ করবে । সবশেষে তোমাদের কাছে আমার চরম আবেদন জানাই । তোমরা রাষ্ট্রপ্রধান । একদা স্বদেশের রাজার দেশের ঐশ্বর্যবৃদ্ধির সহায়ক ছিলেন। এই ঐশ্বৰ্ষ কেবল ধনের নয়, সৌন্দর্ষের। অর্থাৎ, কুবেরের ভাণ্ডার এর জন্তে নয়, এর জন্তে লক্ষ্মীর পদ্মাসন । তোমরা স্বদেশের প্রতীক । তোমাদের দ্বারে আমার প্রার্থনা, রাজার দ্বারে নয়, মাতৃভূমির দ্বারে । সমস্ত জীবন দিয়ে আমি বা রচনা করেছি দেশের হয়ে তোমরা তা গ্রহণ করে। এই কার্যে এবং সকল কার্যেই দেশের লোকের অনেক প্রতিকূলতা পেয়েছি। দেশের সেই বিরোধী বুদ্ধি অনেক সময়ে এই বলে আক্ষালন করে যে, শাস্তিনিকেতনে ক্রনিকেতনে আমি যে কর্মমন্দির রচনা করেছি আমার জীবিতকালের সঙ্গেই তার অবসান । এ কথা সত্য হওয়া যদি সম্ভব হয় তবে তাতে কি আমার অগৌরব, না তোমাদের ? তাই আজ আমি তোমাদের এই শেষ কথা বলে যাচ্ছি, পরীক্ষা করে দেখো এ কাজের মধ্যে সত্য আছে কি না, এর মধ্যে ত্যাগের সঞ্চয় পূর্ণ হয়েছে কি না । পরীক্ষায় যদি প্রসন্ন হও তা হলে আনন্দিত মনে এর রক্ষণপোষণের शांब्रिर अश्न करद्रा, बन ७कमा चाशांब्र शृङ्गाद्र cडांब्रभषांद्र क्रिब्रहे थtदन क'ब्र তোমাদের প্রাণশক্তি একে শাশ্বত আৰু দান করতে পারে। ২২ অগ্রহায়ণ ১৩৪৫ পৌষ ১৩৪৫
