পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা। ه دا e ...u سمینٹسعت سےبستب سے نستعلٹا سکتاتھ لنكستےتل এইরূপ তোমার প্রায় শতাধিক আম্র বৃক্ষ হইল। এক্ষণে অতটি বৃক্ষের ঠিক রাখিবার জন্ত—ব্যবহারের জন্ত ংজ্ঞা বা নামকরণ চাই। এক্ষণে তুমি কি করিয়া নামকরণ করিবে, বল দেখি ? বোধ হয়, গুণ দেখিয়া । যে পাকিয়াও কাচার স্তায় বর্ণ থাকিল, তাহার নাম রাখিবে বর্ণচোর। যে পাকিয়া আরও কালো হইয়া গেল, তাহার হয়ত নাম রাখিবে, “কালোমেঘ,” যাহার হরিদ্রার ন্যায় রং, তাহার নাম “ৰ্কাচ হরিদ্র,” যাহার বেলের মত গন্ধ "বেলচার,” যে গুলি মধুর স্তায় অর্থাৎ উত্তম স্বাদবিশিষ্ট, সে গাছের নাম “মধুমতী,” আর যে গাছের আম্র টক, তাহার নাম হয়ত রাখিবে—“টকচারা”। তুমি এইরূপ নাম রাখিবে,— তারপরে সেই গাছের জীবনগুলি ঐরুপ নামেই কাটিয়া যাইবে, তৎপরে সেই সকল গাছের বীজ হইতে যে চারা হইবে, তাহারও ঐরূপ নামকরণ হইবে। তুমি বোধ হয় জান, মালদহ জেলার ফজলী বলিয়া এক ব্যক্তির একটি आब श्राइ हिग,-cगरे रुखणौ रहेरङ ७षन डांबरडब्र সৰ্ব্বত্র ফজলী আম্র বৃক্ষ। সেইরূপ মচুন্য-সমাজ প্রতিষ্ঠিত হইলে গুণ দেখিয়া বর্ণ ভেদ করা হইয়াছে। শিষ্য। উদাহরণটি সুগম হইয়াছে, এখন বুঝিয়াছি, যাহার যেরূপ গুণ, তাহাকে সেই বর্ণে বিভাগ করা হইয়াছে— হয় ত এই কাৰ্য্য, স্থটির আদিকালেই সম্পন্ন হইয়। গিয়াছে।