পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

છઠું બt ] রসতত্ব ও শক্তি-সাধন । هلاه একটি উদাসীন, আর একটি প্রবর্তক। শারীরতত্ত্ব পাঠ করিয়াছ,-কি আৰ্য্যশারীরতত্ত্ব, কি পাশ্চাত্য শারীরতত্ত্ব - সকল তত্বেই বোধ হয় পাঠ করিয়াছ, কতকগুলি শুরীর যন্তু-নিবৰ্ত্তক, অর্থাৎ জগৎ হইতে জীবনীশক্তিকে টানিয়া আনিয়া সতের সহিত তাহার সম্বন্ধ সংযোজনা করিয়া দেয় ; অপর কতকগুলি শারীর্যন্ত্র তাহাকে বহির্জগতে বাহির করিয়া লইয়া, তাঙ্গর জৈবিক কাৰ্য্যের সহায়তা করে। এই বিভিন্ন কেন্দ্রেরই বিভিন্ন যন্ত্র আছে। কতকগুলিতে তাহার পরিপাক ক্রিয়ারূপ জৈবিক আবশুকতা সিদ্ধ হয়, কতকগুলির দ্বারা সে অপ্রত্যক্ষ রাজ্যে প্রবেশ করিতে পারে। মানবদেহের প্রত্যেক অণুতে এই দুই কেন্দ্র আছে। ইহা পুরুষ ও প্রকৃতি-শক্তি বা মাতৃ-পিতৃ-শক্তি। আমরা যে শ্বাসপ্রশ্বাস পরিত্যাগ করি,—তাহাও এই তত্ত্ব। “হংস”—‘হং বাহিরের রূপ, রস, গন্ধ, স্পর্শ, শব্দ ভিতরে টানিয়া লইয়া সতের সহিত সম্বন্ধ সংস্থাপন করিয়া দিতেছে, আর ‘স’ ভিতর হইতে সতের অংশ টানিয়া লইয়া বাহিরের জগতে ঢালিয়া দিয়া প্রকৃতির পরিপুষ্টতা সংসাধিত করিতেছে। হং পুরুষ, স প্রকৃতি। হুঃ শিব-স দুর্গ উভয়ের बिजन-'क्लब ९ প্রকৃতির মিলন-আত্মসম্পূৰ্ত্তি। سدkl শিষ্য। আর একটি কথা। গুরু। কি বল ? শিমু। আপনি পূৰ্ব্বেই বলিয়াছেন, যাবৎ রমণী পুষ্পিত