পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৫৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় পঃ ] রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা। । « «ማ ம்: աի տա டி ன் * # { - too. --- Εμπή"Άμ too বায়ু আকুঞ্চন করিলে, মেরুদণ্ডের পথ উন্মুক্ত হয়,সাধক বিজয়ার আহুতি নিজ কণ্ঠদেশে ঢালিয়া দিলে ঐ পথে গিয়া কুণ্ডলিনীর মুখে উপস্থিত হয়। শিষ্য। তাহাতে কি ফল লাভ হয় ? গুরু। সিদ্ধি পানে জীবের একপ্রকার আবিষ্ট্রভাব মেসমেরিজম্‌) আসিয়া থাকে,—ইহা তোমার পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিকগণ মেস্মেরিজম্ তত্ত্বে বলিয়াছেন,—এই বিজয়ার সামান্ত আহুতি প্রাপ্তে জীব-কেন্দ্র-শক্তি কুণ্ডলিনীর আবিঃভাবে জীব তখন অতীন্দ্রিয় দর্শনে সমর্থ হয় এবং পরমাত্মার দিকে অগ্রসর হয় । শিষ্য। এরূপ কৃত্রিম উপায়ে অতীন্দ্রিয় ভাবের আবেশ উপস্থাপিত করাইলই কি কোন বিশেষ ফল হইতে পারে ? গুরু। যতক্ষণ স্বাৰাবিক অবস্থা না আইসে, ততক্ষণ কৃত্রিম অবস্থার কার্য্য করিতে হয়, এবং ঐরাপ করিতে । করিতে তাহার স্বাভাবিক অবস্থা আসিয়া উপস্থিত হইয়া থাকে। মানুষ জলে ডুবিলে যখন তাহার শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ হইয়া যায়, তখন প্রথমে কৃত্রিম উপায়ে তাহার শ্বাস প্রশ্বাসের ক্রিয়া করানই চিকিৎসকের কার্য্য,—এইরূপ । করিতে করিতে তবে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস প্রবাহিত হইতে থাকে। শিষ্য। তৎপরে সাধনাঙ্গে কি করিতে হয়, তাহা বলুন।