পাতা:রসায়ন সূত্র.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

l وعد ] ছুইটী প্লাটিনমের তার ঐ জলের মধ্যে প্রবেশ করাও । এখন গ্রেভিনিৰ্ম্মিভ তাড়িত-প্রবাহজনক যন্ত্রের তাম্রতারের সস্থিত ঐ প্লাটিনম তারের যোগ করিয়া দেও। দেশ যোগ করিব মাত্র প্লাটিনম তারের নিকট কি বুদ ২ করিয়া উঠিতেছে। উছা কি বাপ ? না, বাষ্প নয়। কারণ বাষ্প হইলে শীতলজল-সংযোগে দ্রব হইয়া যাইত। তবে উছ কি ? পরীক্ষা করিয়া দেখিলে এ কথার উত্তর সহজেই পাওয়া যাইবে। প্রত্যেক প্লাটিনম তারের উপর সমান আয়তনের এক একটা জলপূর্ণ পরীক্ষার্থনল অধোমুথে ধরিয়া ঐ বায়ুদ্ধয় সঞ্চয় কর । দেখ একটা নল প্রায় እ ጦ سٹا!!۔ f 茎 艷.望 সম্পূর্ণ পূরিয়া গেল, অপরটর কেবল অৰ্দ্ধেকমাত্র বায়ুপূর্ণ ছইল। পরীক্ষা করিয়া দেখিলে অৰ্দ্ধপূর্ণ নলে "অম্লজান” বায়ু আছে প্রতিপন্ন হইবে। কারণ উছার মধ্যে তপ্তলাল [Redbot] কাষ্টখণ্ড প্রবেশ করাইলে তাছা তৎক্ষণাং জ্বলিয়া উঠে। এই পরীক্ষায় আত্নজনের সত্বা প্রমাণ ছয় । এখন অপর নলে কি বায়ু অাছে পরীক্ষা করিয়া দেখ। প্রথমতঃ নলটা অধোমুখ করিয়া উছার মধ্যে এক খানি তপ্তলাল কষ্টখণ্ড প্রবেশ করাও । দেখ কাষ্টখণ্ড নিবিয়া গেল। ইহাতে প্রমাণ হইতেছে যে অপর বায়ু অমজান নহে । এখন উচ্চার মধ্যে একটা জ্বলন্ত বাতি প্রবেশ করাও ; বাতি নিবিয়া গেল, কিন্তু নলের মুখে বাতিটা স্বপোজ্জ্বল ও ঈষনীল অগ্নিশিখা নিঃসৃত করিয়া জ্বলিতে লাগিল । এই বায়ুটী অমুঙ্গান श३८छ সম্পূর্ণ বিসদুণ । ইক্ষার নাম "জলজান " [tlydrogen)। জলকে তড়িত-প্রবাহুদ্বারা বিশ্লিষ্ট করিলে সৰ্ব্বদাই দুই আয়তন জলজান ও এক আয়তন অমুজান পাওয়া যায়। আমরা এরূপ কোন উপায় জ্ঞাত নহি, যাহা অবলম্বন কার্য জল হইতে পূৰ্ব্বোক্ত দুইটা পদার্থ ভিন্ন অন্য কিছু প্রাপ্ত হইতে পারি। অতএব প্রতিপন্ন ছইতেছে ষে,