পাতা:রসায়ন সূত্র.pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ २० ] জুলন্ত জলজানের অগ্নিশিখা দ্বারা পুনঃ প্রজ্বলিত হইয় উঠবে, কিন্তু বায়ু মধ্যে পুনঃনিমজ্জিত হুইলে আবার নিবিয়া যাইবে। এই পরীক্ষা দেখিয়া কি सििक्र1 झद्देल ? (১) জলজান দাহ, এবং উজ্জ্বলতা-বিলীন নীলাভ অগ্নিশিখা নিঃসৃত করিয়া मर्थ झग्न । (২) জলজান জ্বলন্ত বাতির দহন-সহায় নছে, অর্থাৎ উচ্চার মধ্যে নিমজ্জিত হইলে জুলপ্ত বাতি নিৰ্ব্বাণ হইয়া যায়। ১৭ পরীক্ষা —আর একটা জলজানপূর্ণ বোতল উর্দ্ধমুখে ধরিয়া ত্বরিত উছাতে অগ্নিশিখা প্রয়োগ কর । যখন বোতল অধোমুখে ধরা ছয়, তদপেক্ষায় এই জলজান অধিকতর বৃহদায়তন অগ্নিশিখা নিঃসৃত করিয়া দগ্ধ ছয় ; ইহার কারণ জলজান “ বাতাস অপেক্ষা অনেকাংশে লঘু "। এই নিমিত্তই আমরা জলজান উৰ্দ্ধে ঢালিতে সক্ষম হই । যদি একটা বাতাসপূর্ণ ও অার একটা জলজানপূর্ণ বোতল লও, এবং বোতলদ্বয় চিত্রে যেরূপ অঙ্কিত ছইল, সেই রূপে অবস্থাপিত কর, তাছা হইলে নীচের বোতলস্থ লঘু জলজান উৰ্দ্ধে উঠিয়া, উপরের বোতলস্থ বাতাসকে. অপসৃত করিয়া দিলে। এখন উপরের বোতলট অধোমুখে একটা দীপশিখার উপর অনিয়ন করিলে অভ্যন্তরস্থ জলজান জ্বলিয় উঠে, এবং কখন ২ বাতাসবিমিশ্র থাকায় জুলিয়া উঠিবার সময় ছোট পিস্তল ছোড়ার ন্যায় ---.' একটা শবদ উৎপন্ন করে। এখন নীচের *8 বোতল কিছুকাল টেবিলের উপর উৰ্দ্ধমুখে রাখিয়া দাও, এবং তৎপরে উছার উপর একটা দীপশিখা প্রয়োগ কর। দেখ সমুদায় জলজানই নির্গত হইয়া গিয়াছে, এবং বোতলট এখন কেবল বাভাস-পরিপূর্ণ রছিয়াছে। এই পরীক্ষায় প্রতীয়মান করিতেছে যে, জলজান বাতাস অপেক্ষ অনেকাংশে লয় । বস্ততঃ আমরা যে সকল পদার্থের বিষয় অবগত আছি, তন্মধ্যে কোনটাই জলজান অপেক্ষা লঘু নছে, এই লঘুত্বনিবন্ধনই ইছা বোমজান-পরিপূরণ জন্যে ব্যবহৃত হইয়া থকে । ১৯। জলদানদানকালে জল উৎপন্ন হয়। এখন বাড়ায় মধ্যে জলজান দাহন করিলে কি পদার্থ উৎপন্ন হয়, পরীক্ষা করিয়া .দখা যাউক |