পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (চতুর্থ পর্ব্ব).pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8५ ५७ !] নূতনগ্রন্থের সমালোচন । ులి লেন । মন্ত্রিদিগের উপর সমস্ত রাজ্যভার অপর্ণ স্থানে স্থানে ভাবমাধুর্য্য ও রচনাচাৰ্য্য विजको করিয়া দিবানিশি স্ত্রী সহবাসে কালাতিপাত আছে, এব• সাবধানতা ও বিবেচনা সহকারে রচনা করিতেন । কতিপয় সদগুণ সত্ত্বেও তিনি একে- করিলে গ্রন্থকার যে পরিণামে উত্তম লেখক হুই বারে কার্য্যে অক্ষম ছিলেন। পরন্তু তিনি बछ्बाब्बी ছিলেন, এব° সৰ্বদ উৎসব ও অর্থব্যয় করিয়া লোককে পরিতুষ্ট রাথিতেন ; তন্নিমিত্ত তিনি । সাধারণের প্রিয় ছিলেন । নূতনগুস্থের সমালোচন। இக:இாஜ ** कविडॉजङ्ङ्गी 1 टीज्ञांममांग ८मन§ S | রুত ।” বঙ্গবাসী ধনাঢ্য ব্যক্তিরা ॐ आप्नएक३ बिराबूबीजप्न निडाछ អ៊ីស្លឺ বিমুখ ; তাহারা সহচরগণ-পরিরত হইয়া অনর্থক চাটুবাক্য শ্রবণ ও হীন-ক্রীড়ার অবলম্বনে কালক্ষেপ করেন, এজন্য আমরা অত্যন্ত দুঃখিত আছি। দীনাবস্থায় থাকিলে লোক সম্যকৃ স্বেচ্ছামত অনুশীলনে পরায়ুখ হইতে প্রণোদিত হয়, কারণ উদরপূর্তি ও পরিবার-প্রতিপালন-জন্য তাহাদিগকে ব্যস্ত থাকিতে হয়। ধনবানেরা বিদ্যানুশীলনে প্রবর্ত হইলে উদরের জন্য চিন্তা করিতে হয় না, সুতরাণ সমধিক পাণ্ডিত্য লাভ করিবার जङ्ख्छांबना यां८छ् ॥ ७क्कमा ८कांन थमवॉन दTद्धिन् বিদ্যামোদী হইলে আমরা অত্যন্ত আহলাদিত হই। সম্প্রতি বহরমপুর নিবাসী সুবিখ্যাত সেনবংশজ ঐযুক্ত রামদাস সেনরুত যে কয়েকটা নামাৰিষয়িণী কবিতা “ কবিতালঙ্করী ” নামে প্রকাশিত হইয়াছে তৎপাঠে আমরা যথেষ্ট আনন্দিত হইয়াছি। রচয়িত কবিতাগুলিন ইতিপূৰ্বে প্রভাকর, সোমপ্রকাশ প্রভৃতি পত্রে প্রকাশ করিয়াছিলেন, কিন্তু সম্পাদকগণের কোন সাহায্য না •ोउब्जाएउद्दे श्७क वा अनग्न ८कान काब्र८महे श्डेक রচনার দোষসকল অস”শুদ্ধ রছিয়াছে । এই গ্রন্থের বেন তাহার সম্যকৃ সম্ভাবনা আছে । গ্রন্থকারের ভাষায় সম্যক্ অধিকার হয় নাই, কারণ যোগ্য শব্দ-বিন্যাস-বিষয়ে অপটুতাবশতঃ রচনার দোষ অনেক রহিয়াছে । পুনৰুক্তি দোষ গ্রন্থের অনেক স্থানে আছে, এবং ছন্দঃপতনও দুগুাপ্য নহে। নিম্নোদ্ভূত কয়েক চরণে তাহার প্রমাণ অনায়াসেই मूल्ले श्हेप्त । “ সুধাংশু কিরণে যত, তৰু লতা শত শত, শোভিত হইল সবিশেষ।” “যেমন প্রসূতি কোলে যত শিশুগণ । নিদ্রাভরে রয় সবে হয়ে অচেতন ৷” * বিবি পোকাগণ সকলেতে গান করে।” “কিস্থাপ মখমলের পরিচ্ছদ যত । বিঁধে মোর অঙ্গে লৌহ শলাকার মত। গলকণ্ডার হীরকের বহুমূল্য হার ।” * গন্ধরাজ মল্লিকা মালতী আদি করি । এখন ফুটিছে কত ফুল আহা মরি।” রচনাগুলিতে এবং প্রকার দোষ থাকাতেও আমরা প্রশংসা করিতে বিমুখ হইলাম না, কারণ দোষসত্ত্বেও নিম্নোদ্ধৃতের ন্যায় কবিতা পাঠ করিয়া কোন্‌ সহৃদয় পাঠক পরিতৃপ্ত না হয়েন ? “ মধুসম মধুমাসে মোহন বঁাশল্পী । বাজান নিকুঞ্জবনে রাধাকান্ত হরি। শুনি গোপগোপীগণ আনন্দে বিহুৰল । চকিত স্থগিত নেত্ৰে হেরে বনস্থল । তেমতি বশীর নাদে শ্ৰীমধুসূদন । প্রেমানন্দে ভাসাইলা গৌড়জনমন । বীরাঙ্গনা, ব্ৰজাজন, তিলোত্তমামুখে । खान जम्न नबीरङब्र श्वनि खनि नूथ ॥ পুনঃ মেঘনাদমুখে রণভেরী গুলি ।