શે গুজরাটের ইতিহাস । [রহস্য-সন্দর্ভ। রাজমহিষী অট্টালিকাহইতে তদবলোকনে রাজার সহিত যুদ্ধামি প্রজ্বলিত করত নিরবচ্ছিন্ন জনপদমৃত্যু নিশ্চয় করিয়া দুর্গের উপরিভাগহইতে সকল উৎসন্নীভূত করিয়াছিলেন। তন্মধ্যে ইদরের কৃপগর্ভে নিপতিত হইয়া দেহ ত্যাগ করিলেন। অধীশ্বর এবং মিবার-দেশস্থ সুবিখ্যাত সঙ্গারাণাকে পরম্ভ মহারাজা জয়লাভ করত ভবনদ্বারে প্রবিষ্ট কোন ক্রমেই যুদ্ধে পরাভূত করিতে পারেন নাই। হইবামাত্র প্রিয়ার ও অন্তঃপুরস্থ অন্যান্য মহিলা- পোর্তুগিস মনুষ্যেরা কিয়ংকাল অবধি সমুদ্র-পথগণের মৃত্যুম-বাদ শ্রবণমাত্র অস্ত্র নিষ্কাষিত করি- দ্বারা আগত হইয়া গুজরাটের দক্ষিণ-ভাগ আক্রয়া স্বীয় গলে প্রদান করিলেন । তাহাতেই তাহার মণ করিতেছিল ; ও ১৫১৫ খ্ৰীষ্ট্ৰীয় অব্দে প্রাচীন দুঃসহ বিরহ-যন্ত্রণার অপনয়ন হইয়াছিল। চোর-বাণীয় ভূপালদিগের অবশিষ্ট রাজপাট দেব১৪৮৪ খ্ৰীষ্টাব্দে মুহম্মদ চাম্পানীরের অধি- বাসর অধিরুত করিয়াছিল । উক্ত স্থান একাল পতির প্রভুত্ব খণ্ডনার্থে সঙ্গুমে উদ্যত হইয়া- পর্য্যন্ত “দেউ” নামে পোর্তুগিসদিগের অধিকার ছিলেন । এই দীর্ঘকালস্থায়ী শোণিত-প্রবাহী যুদ্ধ বলিয়া বিখ্যাত আছে। তৎপরে দমন নামক প্রকোন মতেই নিবারিত হয় না ; অবশেষে যবন ও সিদ্ধ রাজপাট ১৫৫৮ খ্ৰীষ্টাব্দে উহাদিগের হস্তগত হিন্দু উভয়ই ক্লান্ত হইয়া সন্ধিসমাধা করি- হয়। মুহম্মদ শাহের মৃত্যুর পর আহমদাবাদের লেন। কিন্তু উহার অব্যবহিত পরেই রাজপ্রা- বাহাদুর শাহ পৈতৃক রাজ্যে অভিষিক্ত হইয়া দশ মাদের মধ্য হইতে গগণম্পর্শে ধূমলেখা উত্থিত বৎসর কাল দক্ষিণ-দেশস্থ নৃপতিগণের উপর আহইয়া গগণ ব্যাপ্ত করিল । কিঞ্চিৎ পরেই বিজ্ঞপ্ত ধিপত্য বিস্তার করেন। পরন্তু তিনি পরে দিহইল যে রাজপরিজনবর্গ যবনদিগের দেীরাত্ম্যে ল্লীর হুমাউন পাদশাহের নিকট বিশিষ্ট্র প্রকারে প্রদীপ্ত অনলকুণ্ডে দেহাহুতি প্রদানদ্বারা শত্রুদি- প্রতিফল লাভ করিয়াছিলেন, ও অবশেষে পোগের আক্রমণভয় নিবারণ করিতেছেন, তৎকালে ; তুগিসদিগের চক্রপাকে তাহার মৃত্যু হয়। মহারাজা ও তাহার মন্ত্রী ঘবনদ্বার। প্লুত হইয়াছি- উক্ত বাহাদর শাহের শেষ দশায় গুজরাটে লেন, কিন্তু মোসলমানের ধৰ্ম্মগ্রহণে অসম্মত হই- যবনদিগের প্রস্তুত্ব অস্তগত হইবার সম্পূর্ণ লক্ষণ BB BBB BBB BBBBBBKSBBBB BB BBB BBBBD DDBBB S BBBB BBBBBBB প্রাপ্ত হন। এই ৰূপে বনরাজের শেযবংশধর- হিন্দু ভূপালবর্গের প্রতি আতিশয় অত্যাচার কারগণের রাজস্ব সমাপ্ত হইল। হিন্দুদিগের প্রাচীনরা- য়াছিলেন। এই দুর্বলতার সময় তাহার প্রতি সকজত্বের মধ্যে চাম্পানীর ও জুনগড় অতন্ত প্রধান, লেই তৎপ্রতিফলস্বৰূপে অবহেলা প্রদর্শনে ত্রটি তত্ৰত্য দুজয় ভূপালরন্দের পতন হৰ্চলে কেবল ইদ- করেন নাই। ঘাহা হউক তাহার পর দ্বিতীয় মুহরের ভূপতিই যবন-প্রভুত্ব-রদ্ধির কণ্টক রছিলেন। ম্মদ শাহের রাজত্ব প্রাপ্তি হয়। ঐ ভূপালের সম শুলতান মুহম্মদের বিষয়ে লিখিত আছে যে য়ে আকবর পাদশাহ গুজরাট অধিকৃত করেন। হিন্দুভূপতিমধ্যে সিদ্ধরাজ এবং যবনমধ্যে মুহম্মদ ; যে সময়ে আকবরের অধীনস্ত কোন যবন গুজতুল্যৰূপে প্রশংসিত ছিলেন । মুহম্মদের মৃত্যুর i রাটদেশের শাসনকর্তাৰূপে নিযুক্ত হইয়াছিলেন, পর তাহার সন্তান দ্বিতীয় মুজফফর ১৫১১ খ্ৰীষ্টাব্দে সেই সময়ে গুজরাটের ভূতপূৰ্ব অধিপতি মোজফসিংহাসনে আরোহণ করিয়াছিলেন । উক্ত যবন ফর নামা যবন ভূপাল আকবরকর্তৃক স্থত হইয়াকাভূপাল পিতার ন্যায় ভারতবর্ষীয় ক্ষত্ৰিয়কুলের রাবস্থায় আবদ্ধ ছিলেন। কোন কৌশলদ্বারা তেঁহ
