૭૧ પહ I] gखाद्गारफ़ेब्र हेउिरुन ! & প্রাসাদের পোতাতে নিক্ষেপ করিতে আদেশ জুনগড়, চাম্পানীর s ड्रेमङ्ग দেশস্থ ক্ষত্ৰিয়ভূপাল করিয়াছিলেন । গণ অত্যন্ত উত্ত্যক্ত হইয়া দুই বার উাহার রাজ অপর আহমদ শাহ মৃত বৈরি হিন্দু রাজাদিগের | পাট আক্রমণ করিয়াছিলেন । কিন্তু তাঙ্কাকে কীর্তিচিকুপৰ্য্যন্ত যাহাতে বিলোপ হয়, তাহাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হইয়া দেবালয় মাত্রেরই স্থান প্ৰণষ্ট করত তদুপরি মসজিদ নির্মাণ করাইতে আদেশ প্রদান করিয়াছিলেন, এবং হিন্দুদিগের ধৰ্ম্ম লোপ করণার্থ বিবিধপ্রকার অসদনুষ্ঠান ও অত্যাচার করিয়াছিলেন, তত্ত্বাবদ বর্ণনে হৃদয় অতিমাত্র cभाकाङिङ्कङ रुच्न । अनश्जिबाब्राज्ञ नबा अबश्। অধুনা প্রত্যক্ষ করিলে যবনদিগের নিষ্ঠুরতা ও অসৎ চরিত্রের বিলক্ষণ প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায় । তদ্ভিন্ন তাহার আর এক দুস্কৃতির প্রসঙ্গ ইতিহাসে প্রাপ্ত হওয়া যায়। একদা ঐ ভূপাল মাতুর প্রদেশের প্রধান ব্যক্তিকে রাজসভায় আহবান করত র্তাহার কন্যার পাণিগ্রহণের প্রস্তাব পরাভূত করিতে পারেন নাই । আহমদ শাহের মৃত্যুর পর ১৪৫১ খ্ৰীষ্টাব্দে তদীয় পুত্র কুতবশাহ গুজরাটের সিংহাসনে অধিৰূঢ় হইয়াছিলেন । তেঁহ পিতৃদৃষ্টাস্তুের অনুসরণক্রমে মালব-প্রদেশস্থ কোন যবনাধিপতির সহযোগে মিবার-রাজ্যাধিপতি সুপ্রসিদ্ধ কুম্ভরাণার রাজ্য আক্রমণ করেন । কিন্তু ঐ তেজস্বী নৃপতিকে কোন ক্রমেই পরাভূত করিতে পারেন নাই । এই ভূপালের রাজত্বকালে আহমদ-নগর প্ৰজলিতৰূপে শোভাম্বিত হইয়াছিল । ১৪৫৯ খ্ৰীষ্টাব্দে কুতবশাহের ভ্রাতা মুহম্মদ বেগর তৎপদে অধিৰূঢ় হন । উক্ত ভূপালের অত্যাচারের বিষয় গুজরাটের ইতিহাস মধ্যে বাহুল্য করেন। কিন্তু তাছাতে মাতুরাধিপতি অসম্মত ৰূপে লিখিত হইয়াছে। একদা এই যে ভূপাল হুইবায় বলপূর্বক তাহাকে একটা কারাগারে জুনগড়ের হিন্দু রাজাকে পরাভূত করিয়া বলঅবৰুদ্ধ করিয়া রাখেন। ঐ কারাগারহইতে পূর্বক জাতিচু্যত করিয়াছিলেন, তাহাতেই অনউদ্ধার করণার্থে উাহার স্ত্রী গোপনে আহমদ : হিলবারার প্রাচীন রাজবংশীয় ভূপালদিগের শাহকে কন্যা প্রদান করত স্বামীর মুক্তি সাধন আধিপত্য সম্পূৰ্ণৰূপে লোপ হয়। ঐ ভূপালের করেন। পরন্তু তাঙ্কার স্বামী ক্ষত্ৰিয়-গৰ্বে পরিপূর্ণ সম্বন্ধে এক অত্যন্ত শোচনীয় ঘটনার বিষয় বর্ণিত ছিলেন । তিনি যবনে কন্যাদানের কথা শ্রবণ- আছে । কথিত আছে যে তেঁহ একদা গোমাত্র তৎক্ষণাৎ আত্মহত্যা করিয়াছিলেন । পুনশ্চ হিল-ব’ীয় রানপুরের ক্ষত্ৰিয়-ভূপতির বিৰুদ্ধে বিওলার রাজাকে ঐ ৰূপে সভায় আনয়নপূর্বক সঙ্গাম আরম্ভ করেন। ঐ ভূপাল কিয়ংকাল তন্নিকটে আহমদ উল্লিখিত প্রস্তাব করিয়া- যুদ্ধে ব্যাপৃত থাকিয় অন্তঃপুরমধ্যে এই সমা ছিলেন । কিন্তু তিনি কৌশলক্রমে তৎপ্রস্তাবে সন্মত হইয়া ভবনে প্রত্যাগমনপূর্বক কতক গুলি রাজপুত্রের সহিত মিলিত হইয়া ছয় মাস কাল অহমদের বিৰুদ্ধে অস্ত্র পরিচালন করিয়াছিলেন, এবং পরিশেষে ঐ যবন নৃপতির হস্তত্বইতে মুক্ত श्झेल्बा ३श्रज्ञन्न ब्लास्नकूमाप्झङ्ग नश्डि कनाङ्ग डेक्काश्কাৰ্য্য সম্পন্ন করিয়া দেন । এই যবনের দুশ্চরিত্রে চার প্রেরণ করিয়াছিলেন, যে “ আমার এই রাজছত্ৰ যত ক্ষণ না অবনত হুইবে তাবৎ আমার প্রতীক্ষা করিবে । কিন্তু যে মুহুর্তে আতপত্র অবনত বিলোকন করিবে তদণ্ডেই প্রাণত্যাগদ্বারা যবনদিগের হস্তহইতে জাতিকুল রক্ষা করিবে ।” टेक्बबभङ६ झ्ञ्जबाश्रु श्रङास्त्र थियानाशूङ रु३ञ्चा ভ্রান্তিক্রমে ছত্ৰটী নামাইয়া জলপান করিতেছিল।
