পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (চতুর্থ পর্ব্ব).pdf/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wrö> او به طه সেউতী বাই । কি স্বার্থপর ও চঞ্চল । দেখ আমাদের যুবরাজ লেন, “মহারাজ ! আমি কখন কাহারও অধীনে সেই মন্ত্রিকন্যার বিবাহের জন্যই এত বিপত্তি দাস্যরত্তি স্বীকার করি নাই ; কিন্তু আজি আঘটাইলেন, এবং তাহাকে প্রাণ অপেক্ষ ভাল পনি আমাদিগকে যেৰূপ সদয়ভাবে অভ্যর্থনা বাসিতেন, কিন্তু তথাপি তাহাকে হিংস্ৰজন্তুতে করিয়াছেন, এবং আমাদিগকে বিপদের সময় ভক্ষণ করিল কি না এক বারও অনুসন্ধান করি- ; যেৰূপ আশ্রয় প্রদান করিতেছেন, তাহাতে ८व्जन्म न] ** - আপনার অধীনে যে কৰ্ম্ম বলেন, করিতে সম্মত বাহকগণ পরস্পর এই ৰূপ বলাবলির পর আহি l” মন্ত্রিকন্যার আদেশানুসারে কিছু দিন বনমধ্যে | ইহা শ্রবণ করিয়া নরপতি সেউতীকে বাৎভ্রমণ করিতে করিতে অবশেষে এক সমতল ; সরিক ২৪,০০০ টাকা বেতন দিতে অঙ্গীকৃত ভূভাগে উপস্থিত হইল। ঐ ভূভাগের উপর হইয় তাহদের উভয়ের অবস্থানের নিমিত্ত একটী রাজধানী ছিল । নগরবাসী লোকেরা একটা সুন্দর বাট নিৰ্দ্দিষ্ট করিয়া দিলেন। তিনি সেউতীর হস্তী দর্শন করিবামাত্র সেই দিকে ধা- সেউতীর উপর অত্যন্ত বিশ্বাস করিতেন ; প্রায় বমান হইল, এবণ অনতিবিলম্বে কেহ কেহ | সমুদায় গুৰুতর ব্যাপারে তাহার পরামর্শ নী তথাহইতে ফিরিয়া গিয়া তাহাদিগের নরপতির লইয়া কার্য্য করিতেন না । তাহার দয়া ও নিকট কহিল, “মহারাজ ! একটা সুৰূপ ও সুবেশ নম্রতা-গুণে র্তাহার প্রতি কাহারও ছিৎসা বা রাজপুত্র গজারোহণে পুরীর অভিমুখে আগমন বিরক্তি ছিল না । বরণ র্তাহাকে সকলেই ভাল করিতেছেন । র্তাহার সঙ্গে তাহার স্ত্রী আছেন, তিনিও পরম ৰূপবতী ।” রাজা শুনিবামাত্র সেউতীর নিকট গমন করিয়া পরিচয় জিজ্ঞাসা করাতে সেউতী বাই কছিলেন, “আমার নাম সেউতীরাজ ; কোন কারণবশতঃ পিতা আমার প্রতি কুপিত হইয়া আমাকে রাজ্যহইতে নিৰ্বাসিত করিয়াছেন। আমি সস্ত্রীক পথ ভুলিয়া বহুদিন বনে বনে ভ্রমণ করিয়াছি । এক্ষণে এখানে উপস্থিত হইয়াছি।” - এই কথা শ্রবণে নরপতি এবং তাহার মন্ত্রিগণ মনে মনে বিবেচনা করিতে লাগিলেন যে, এমন সাহসী ও প্রিয়দর্শন রাজপুত্র প্রায় লক্ষিত হয় না । অনন্তর নরপতি সেউতীকে কহিলেন, “যদি তুমি আমার অধীনে কোন কৰ্ম্ম করিতে অভি. লাষ কর তাহা হইলে আমি তোমাকে আশামুৰূপ অর্থ প্রদান করিতে সন্মত আছি।” অমাত্যকন্যা সেউতী বিনীতভাবে উত্তর করে ہ۔ء 8چم. বাসিত এবণ সম্মান করিত । এই ৰূপে রাজকন্যাদ্বয় সেই রাজধানীতে কএক বৎসর অতিবাহিত করিলেন । সেউতী যে, বাস্তবিক রাজপুঞ্জ নন তাহা কেহই জানিতে পারিল না । তিনি, পাছে পাৰ্বতী কাহারও সহিত কথাপ্রসঙ্গে আপনাদিগের গোপনীয় বিষয় ব্যক্ত করিয়া ফেলেন, এই আশঙ্কায় তাহাকে লোকের সহিত অধিক আনুগত্য করিতে নিষেধ করিয়া দিয়াছিলেন । এই নগরের রাজবাটী পূর্বোক্ত বনের দিকে ছিল ; এবং এক দিন নিশীথসময়ে সেই বনের দিকহইতে কাতর নিনাদ উথিত হইতে লাগিল । সেই রবে রাজমহিষীর নিদ্রাভঙ্গ হইল। রাজ্ঞী নরপতির নিদ্রাভঙ্গ করাইয়া কহিলেন, “ মহারাজ ! বনের দিকৃত্বইতে যে আর্তনাদ শুনিতে পাইতেছেন, উহাতে আমার বড় শঙ্কা জন্মি८ङप्झ् । ८काम क्लएभरें भिजा श्३८ङ८श् न ! श्रङ এব একটা লোক পাঠাইয়া জানুন ব্যাপারটা