পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (চতুর্থ পর্ব্ব).pdf/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

يمي 6 g1 ] পুৰুষ ও প্রকৃতির স্থষ্টিপ্রকরণ । ծԵ Գ করিয়া এই দীঘিকা অতিক্রম করিবে আমি তাহার | য়োগানুসারে রাক্ষসদিগের দেশাম্বেষণার্থ অনেক DDBB DDDD BDD BBB SSSSSS DD DDDDS DBBDDB BBDD BBBBS BBBB DD S তাহাতে ক্লতকার্য্য হইতে পারে নাই। রাজা এব• অামি রাজাজ্ঞা প্রতিপালন করিয়া প্রত্যাগমন রাজ্ঞী উভয়ে কন্যার প্রতিজ্ঞানিবন্ধন সাতিশয় | করিতে *itद्वि एठtछ्। छ्यॆ८ल् ॰ं न?ङ्गमथतिश्च। দুঃখিত হইয়া কহিলেন “বৎসে, যদি তুমি বিবাহ ; না কর তাহা হইলে আমরা তোমার-সমক্ষেই প্ৰাণ । ত্যাগ করিব।” রাজকন্যা কহিলেন, “ আমার প্রতিজ্ঞা পূর্ণ না হইলে আমি বিবাহ করিব না।” সুতরা নরপতি অগত্যা এই ঘোষণা করিয়া দিলেন যে, “ যে ব্যক্তি অশ্বারোহণে আমার কন্যার স্বান-দীর্ঘকা অতিক্রম করিতে সমর্থ হইবে আমি ! তাহাকে পরম সমারোহে কন্যাদান করিব।” এই ঘোষণা সেউতী বাইর কর্ণগোচর হওয়াতে | # তিনি কহিলেন, “ কল্য আমি এই স্নান-দীঘিকা । অতিক্রম করিতে চেষ্টা করিব।” তচ্ছবণে নাগরিক লোকেরা কহিল, “ কেন তুমি বৃথা বাক্যব্যয় করিতেছ, উহা কখনই সম্ভব হইতে পারে না ।” তিনি উত্তর করিলেন,* জগদীশ্বরের প্রতি আমার দৃঢ়বিশ্বাস আছে ; তিনি দুর্বলের বল ; অতএব তিনিই আমাকে সাহায্য দান করিবেন ।” অনন্তর পরদিন প্রভাতে সেউতী বাই গাত্রোথানপূর্বক স্বীয় অশ্ব সুসজ্জিত করিয়া রাজভবনসন্নিধানে সমুপস্থিত হইলেন, এব” অবলীলাক্রমে সেই প্রস্তরনিৰ্ম্মিত প্রাচীরোল্লঙ্ঘনপূর্বক রাজকন্যার স্নানদীঘিকা তিন বার অতিক্রম করিলেন। নরপতি সেউতীর এই লোকাতীত কার্য্যদর্শনে যৎপরোনাস্তি আহ্লাদিত হইয় তাহাকে নিকটে আন্ধানপূর্বক কহিলেন, “ রাজকুমার, এই পৃথিবীমধ্যে তোমাকে অদ্বিতীয় বলিয়া বোধ হইতেছে, তুমি আমার কন্যাকে পণে পরাস্ত করিয়াছ ; এক্ষণে তোমার নাম কি বল ?” মন্ত্রিকন্যা সেউতী উত্তর করিলেন, “মহারাজ, আমার নাম সেউতীরাজ। আমি আমার নরপতির নি যাইব, এবং তৎকালে এই উপস্থিত কাৰ্য্য নিৰ্বাহ कङ्गिव । नङ्गvङि ङांशष्ठझे नव्य छ श्रजन !” ক্রমশঃ প্রকাশ্য । পুৰুষ ও প্রকৃতির সৃষ্টির প্রকরণ-সম্বন্ধে প্লেতোর মত । భగ్గిన চীনকালে গ্রীসদেশে প্লেতো

இ oš অতি প্রসিদ্ধ পণ্ডিত ছিলেন ।

%ჯž § き o ક્ષે 오- 決"。 tহার छूजा দার্শনিক তৎஆ কালে বা তৎপূৰ্বে জন্ম গ্রহণ سب سمہ‘‘ 9ি&ঠসংস্ট্র করেন নাই। অদ্যাপিও উা হার দার্শনিক মত অতিসমাদরে পরিগৃহীত হইয়া থাকে। পরন্তু পদার্থবিদ্যায় তাৎকালিক লোকদিগের তাদৃশ অভিনিবেশ ছিল না । তন্নিবন্ধন তদ্বিষয়ে প্রাচীনেরা যাহা লিথিয়াছেন তাহা প্রায় উপহাসাম্পদ বোধ হয় । তদুষ্টান্তস্বৰূপে আমরা এই স্থলে প্লেতোর একটা মত প্রকাশ করিতেছি ; তাছাতেই আমাদের উদেশ্য সিদ্ধ হইবে । প্লেতো বলেন, পৃথিবীর আদিম অবস্থায় মানব-জাতির স্ত্রী পুৰুষ ইত্যাদি লিঙ্গভেদ ছিল না । তৎকালে মানবকে লিঙ্গাবচ্ছেদাবচ্ছেদেই “মানব-প্রকৃতি” বলিলে পর্য্যাপ্ত হইত। স্ত্রী এবং পুৰুষের স্বতন্ত্র আকার, স্বতন্ত্র প্রকৃতি, স্বতন্ত্র লক্ষ৭াদি কিছুই ছিল না । মনুষ্যই পুৰুষ, আর মনুষ্যই পুরুতি ছিল। মানবশব্দ লিঙ্গবাচক, অথচ তাঙ্কা কোন বিশেষ লিঙ্গবোধক প্রাণীমধ্যে গণ্য ছিল না। কিন্তু তৎকালের মনুষ্য হস্ত পদ অবয়ব অঙ্ক প্রত্যঙ্গ বিশিষ্ট সচেতন অপর সকল জীবহুইতে