পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (চতুর্থ পর্ব্ব).pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3br আশিয়ার উপরোক্ত ভাগে সূর্য্যোপাসকদিগের थक मजिम 2tड] 2ttश्व इझ ; ७व° उझबथि পারস্য জাতীয়দিগের আচার মত সকলই পরিবর্তিত হয় । কলে ঐ সময়ে সকলের পক্ষে পুৰ্বপুৰুষদিগের ধৰ্ম্ম পরিত্যাগ করণ সুবিহিত বিবেচনা না হইবাতে প্রায় বিংশতি সহস্ৰ অগ্নির উপাসকেরা আদেী এক দ্বীপ মধ্যে পলায়নে প্রণোদিত হইয়াছিল, এবং অনন্তর ভারতবর্ষে প্রস্থান করে। সেই ধৰ্ম্মরক্ষার্থী স্বদেশ-ত্যাগীরা তাহাদিগের দেশ সম্বন্ধে পারসী নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছে ; এক্ষণে বোম্বাই প্রদেশের মধ্যে যে সমস্ত সম্পদশালী ধনাঢ্য পারসী আছে তাহারা সকলে প্রাচীন সাগ্নিক ব্রাহ্মণদিগের ন্যায় গৃহে অগ্নি রক্ষা করিয়া থাকে। এই অনল রক্ষার রীতি ভারতবর্ষ ও পারস উভয় দেশেই বহু প্রাচীন কালাবধি প্রচলিত ছিল। পূর্বকালে উক্ত সামিকেরা কেহ প্রস্তাবিত অন্তরীপে বাকু নামক মগরে এক চিরামির মন্দির স্থাপিত করে, তাহা বহুকাল প্রসিদ্ধ আছে, এব• অতি প্রাচীন সময়াবধি আমির উপাসকেরা উক্ত স্থানকে তীর্থ মানিয়া তদর্শনার্থে গমন করিয়া থাকে । প্রবাদ আছে যে প্রাচীন হিন্দুরা সিন্ধুনদের সীমা উলঙ্ঘন করিত না। পরস্তু সে কথা যে অলীক ইহা বলা বাহুল্য; কারণ ভূরি ভূরি প্রমাণ আছে যে পূর্বে হিন্দুরা ভারতবর্ষ উৎক্রমণ করিয়া নামা দিগ দেশে গমনাগমন করিত। পরন্তু বাকুর 2tनत्र ड्रेडेप्प्लां८° नईब बिग्निऊ श्लि ना 1 बन्न দেণীয় কোন পর্য্যটক ভারতবর্ষে আগমনকালে বাকু নগরে কতক গুলি অমিহোত্ৰী আষ-ধৰ্ম্মাচারী হিন্দুগণকে দর্শন করিয়া সর্বাদে ঐ বিষয় বিজ্ঞপ্ত করেন । তম্ভিন্ন অপর যে সমস্ত প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায় তাহাতে বিশ্বাস হইতেছে যে পূৰ্বে কাবুল প্রদেশে হিন্দুদিগের বাস ছিল। বাকুনগরস্থ চিরপ্রদীপ্ত হুতাশন । [রহস্য-সন্দর্ভ। তত্ৰত্য কোন পৰ্বতের নাম অদ্যাপি “সিতারাম” পাহাড় বলিয়া প্রসিদ্ধ আছে ; এব• প্রাচীন গাস্কার দেশকে এক্ষণে কন্দহার বলা হয়। এতদ্বারাও অনুগম হয় যে হিন্দুরা পূর্বে সিন্ধুনদের পশ্চিমে অধিক দূর পর্য্যন্ত স্থানে বাস করিত। ক্রমে তথায় যবনদিগের প্রভুত্ব বিস্তৃত হইলে তাহা পরিত্যাগ করিতে প্রণোদিত হইয়াছিল। সে যাহা হউক কোন সামিকেরা প্রাচীন সময়ে কাস্পীয় হ্রদের নিকট বাস করিয়াছিল । তাহাদের স্থাপিত গৃহ ও প্রাচীর প্রভূতি তথায় অদ্যাপি বর্তমান আছে। তন্মধ্যে চতুদিগে প্রাচীর বেষ্টিত একটা সুদীর্ঘ অর্জন আছে তাছাই বাকুর মন্দির। ঐ পরিবেষ্টিত স্থানের মধ্যভাগ হইতে দাহ্য বাষ্প নিরবচ্ছিন্ন বিনির্গত হয়। সামিকের ঐ নির্গমনের স্থানের উপর চারিট প্রশস্ত লৌহ নল উন্নতভাবে স্থাপিত করিয়া তাহার অগ্রহইতে যে দাহ্যবাষ্প নিৰ্গত হয় তাহ জালাইয়া দিয়াছে, এবং তদবধি তাহা ক্রমাগত প্রজ্বলিত রছিয়াছে । কোন নব্য ভ্রমণকারী লিথিয়াছেন যে “ পূর্বোক্ত দাহ্যমান বাষ্পীয় আলোক দূরত্বইতে অবলোকন করা যায়। সর্বাদে আমরা দূরত্বইতে উক্ত আলোক অবলোকন করত অত্যন্ত বিস্ময়াপন্ন হইয় বারবার তাহ দেখিতে লাগিলাম। প্রথমে উক্ত অগ্নিশিখা চারিট উলকাস্তম্ভবৎ উপলব্ধি হইয়াছিল। কিন্তু যত নিকটবৰ্ত্তী হইতে লাগিলাম, ততই অধঃস্থলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দীপমালা পরিদৃশ্যমান হইতে লাগিল ; এবং পূৰ্বোক্ত স্তম্ভচতুষ্টয় অত্যন্ত উচ্চ বোধ হইল, ও তত্ৰত্য সমস্ত স্থান প্রোজ্জ্বল জ্যোতিৰ্ম্ময় বোধ হইতে লাগিল । श्रमखुझ उंशङ्ग नग्निश्ऊि श्झेब्र ८मश्रिजांम, ८नड़े স্থান অভু্যৎকষ্ট শ্বেত প্রস্তরের দেওয়ালে বেষ্টিত তন্মধ্যে একটী হাদের উপরিভাগে ধূম নির্গমণের চারিট স্তম্ভম্বইতে প্রস্রবণের ন্যায় নিয়ত আমি