পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (চতুর্থ পর্ব্ব).pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՔԵ মানস ছিল, এবং আপন মুমূর্ষাবস্থায় তিনি অমীর সিংহের প্রতি ঐ বালকের তত্ত্বাবধানের ভারাপণ করিয়া যান। কিন্তু তাহার মৃত্যুর পর তিনটী কারণ বশতঃ র্তাহার ঐ দত্তক অসিদ্ধ হইয়াছিল । প্রথমতঃ তন্মধ্যে শ্রেষ্ঠ বিতগু স্থল এই যে, যে সময়ে তুলজাজী দত্তক গ্রহণ করেন তৎকালে র্তাহার মানসিক চাঞ্চল্য অতিশয় বলবৎ ছিল । দ্বিতীয় কারণ, বালকের বয়োধিক্য । তৃতীয় ; ঐ বালক তাহার পিতার এক মাত্র পুএ । এই কারণে দত্তক অসিদ্ধ হইবায় আমীর সিংহের প্রতি রাজত্বের ভার অপিত হয়। তদনন্তর সরফোজী পুনৰ্বিচারের নিমিত্ত আবেদন করিলেন । তাহাতে বিচক্ষণ ব্যবস্থাভিজ্ঞ পণ্ডিতগণ বিশিষ্ট ৰূপ পর্য্যালোচনাদ্বারা দত্তক গ্রহণ সিদ্ধ বলিয়া গ্রাহ্য করেন । তন্নিমিত্ত আমীরকে অপস্থত করিয়া পুনশ্চ সরফোজীকে সিংহাসনে উন্নয়ন করা হইল । এই ব্যাপারের পর ইংরাজদিগের সহিত একটা সন্ধি স্থাপিত হইয়াছিল ; তাহাতে মরফোজী ব্রীটিশদিগের হস্তে রাজ্যভার প্রদানপূর্বক কিছু ব্লণ্ডি এবং রাজকীয় আয় গ্রহণে स्वीझङ ङ्झे८जन ! »४०२ ३°ज्ञायी श्रएका श्रमीज्ञ সিংহের মৃত্যু হয় । তিনি রাজ্যচু্যত হওনাবধি ২৫,০০০ সহস্র মুদ্র বার্ষিক দান গ্রহণে প্রণোদিত इ३झाक्किएब्जन । সরফোজীর জীবদ্দশায় তাঞ্জোর রাজ্যের সকল নিয়ম পূৰ্ববং অপরিবর্তিত ৰূপে রক্ষিত হইয়াছিল। ১৭৯৯ ইংরাজী অব্দে যে সন্ধি সমাধা হয় তাহাতে তাঞ্জোরের দুর্গ এবং উহার উপবৰ্ত্তী স্থানাদি ব্যতীত আর সকল স্থানের রাজকীয় ক্ষমতা ইরাজে সমপিত হয় । ১৮৩২ ইংরাজী অব্দে সরফোজার পরলোক প্রাপ্তি হইলে তদীয় পুঞ্জ শিবঙ্গী তৎপদে অভিষিক্ত হইলেন । ১৮৫৫ স্ট্র মিলে বা বিষদন্ত ছারপোকা । [রহস্য-সন্দর্ভ। ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS রাজী অব্দে তাহার পরলোক প্রাপ্তি কয়, এব• তাহার উত্তরাধিকারী না থাকিবায় তাঞ্জোরের নৃপব°শের রাজত্ব র্তাহাতেই শেষ হইয়াছে ।


هم

মিলে বা বিষদন্ত ছারপোকা । &&ং শুবোধ হয় যে সিংহ ব্যাত্রাদি 戮 نگه ee e*

இ ঞ্জে হিক্স পণ্ডই মনুষ্যের বিশেষ 翁 শত্ৰু। পরন্তু বিবেচনা করিয়া

&# দেখিলে ব্যক্ত হয় যে প্রধান &&চেঞ্জ ও বলবান পশুর অপেক্ষ অতি ক্ষুদ্র জীব মনুষ্যের অধিক অপকার করে । ভারতবর্ষে সিংহ বর্ষে দশটা মনুষ্য বধ করে না । হস্তীদ্বারা দুই শত মনুষ্য বিনষ্ট হওয়া সম্ভব নহে ; এবং ব্যাঘ্ৰ তদৃদ্বিগুণ ব্যক্তি ভক্ষণ করিলে করিতে পারে। পরন্তু সপ তদপেক্ষা অনেক অধিক সঙ্খ্যক জীবের স°হার করে । অপর অনুক্ষণ অনিষ্টসাধনে সপহইতে অতি ক্ষুদ্র কীট-পতঙ্গ বিশেষ তৎপর । তাহাদের কতক গুলি নিরপরাধী হইলেও তাহাদিগের ঘৃণাকর অবয়ব বিলোকনে স্বভাবতঃ মনুষ্যের মনে বিভৎসের আবীর্ভাব হয় । আর কতক গুলি বিষাক্ত দন্ত ও হুলদ্বারা মনুষ্যদেহের চৰ্ম্ম বিদ্ধ করিয়া সৰ্বদা যন্ত্রণাদায়ক হয় । তপকীট ও মশক ইহাদের প্রধান দৃষ্টান্তস্থল। বঙ্গদেশে আবাল রদ্ধ বনিতা অতি অলপ ব্যক্তি আছেন যাহারা তাহাদের জালায় জজর না হইয়াছেন, এবং তাহাদিগকে শয়তানের অনুচর বলিয়া না গণ্য করেন। ঐ জীবদিগের ক্ষুদ্রাবয়বজন্য দংশনের অনুশোচনকালে অতি সতর্কশীল ব্যক্তিও নিস্কৃতি লাভ করিতে পারে না ; এব• তৎপ্রতিকারের কোন চেষ্টাও সফল হয় না । অপর বছৰপত্যতা-জন্য ইহারা সচরাচর অধিক অপকারক হইয়া উঠে ; কারণ তাহাদিগকে এককালে বিনষ্ট করা অসাধ্য।