পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (চতুর্থ পর্ব্ব).pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԽՀ - यूबरमभङ्ग मंथॆ। 1. বশীয় ভূপালগণের শাসন-সময়ে এই মগর এত অসখ্য দেবালয়ে পরিপূর্ণ ও সমৃদ্ধি-সম্পন্ন ছিল যে ভারতবর্ষমধ্যে ইহা একটী প্রধান জনপদ বলিয়া পরিগণিত হইয়াছিল । পূর্বোল্লিখিত ভুবনেশ্বরের মন্দিরই এখানকার প্রধান দেবালয়। এই মন্দিরের পাশ্বদেশে দণ্ডায়মান হইয়া যে কোন দিকে দৃষ্টিপাত করিলে, একেবারে ৪০-৫০ টীরও অধিক দেবালয় নেত্রপথে নিপতিত হয় । এখানকার অধিবাসিরা কহিয়া থাকে যে, পূর্বকালে এই ভুবনেশ্বর নগরের মধ্যে সপ্ত সঙ্কজ অপেক্ষাও অধিক সঙ্খ্যক মহাদেবমন্দির নিৰ্ম্মিত ছিল । এক্ষণে সমূচিত যত্ন না থাকাতে যদিও ঐ সকল দেবালয় ভগ্নাবস্থায় নিপতিত হইয়াছে, তথাপি অবশিষ্টাংশ অবলোকন করিলে বোধ হয় যে এককালে এই নগরের সমৃদ্ধির সময় ইহাতে অসঙ্খ্য শিবলিঙ্গ ও শত শত দেবমন্দির নিৰ্ম্মিত ছিল । জগতের কি আশ্চৰ্য্য গতি | পূর্বকালে যে নগরে সমৃদ্ধির পরিসীমা ছিল না, এক্ষণে তাহার চিহ্লমাত্র নাই বলিলেও অতু্যক্তি হয় না, এবং যে সকল দেবালয় অত্ৰত্য সমৃদ্ধির পরিচয় প্রদান করিত, তাহাও এক্ষণে স্তুবাকার প্রস্তর-রাশিতে পরিণত ও নিবিড় অরণ্যে সমাচ্ছন্ন হুইয়াছে ! এই নগরে কেবল অধিক সঙ্খ্যক দেবালয় থাকাতেই ইহা বিশেষ বিখ্যাত ও বিস্ময়াবহ হুইয়াছে তাছা নছে ; এখানকার মন্দিরের শিল্প নৈপুণ্যও অতি চমৎকার। ঐ সকল মন্দিরের আরুতি, গঠনপ্রণালী, ও বিবিধ বিভূষণ দর্শন করিলেও মন একেবারে বিস্ময় ও হর্ষরসে আর্ক্স श्म्न । अधिन्न शुणि ७३ नभएक्लङ्ग निकोबर्सी •ादंडহইতে আঙ্গীত বিবিধ প্রকার প্রস্তরম্বারা নিৰ্ম্মিত, এবং সকলেরই শিখরদেশ গোলাকার। ঐ দেৰা লুয়ের চতুর্দিকে যে প্রাচীর ছিল, তাৰা এক্ষণে अंउटtाञ्च रुद्देब्रटिश् ! अल्लङT नांथांब्र१ भनिम८ब्रव्र खेबङा ००-8० शाउ ५व° श्र६०चक झठ ज्ञइ५ थुजिब्र उक्रडा ५क भऊ श्रखन्न मून मरश् 1८कान ८कांनটীও বা এক শত বি-শতি হস্ত পর্য্যন্তও দেখিতে পাওয়া যায় । - সে যাহা হউক এই দেবালয় গুলি এত উন্নত ও প্রশস্ত, তথাপি ইহার মধ্যে একটাও কাঠের কড়ী নাই। যেখানে নিতান্ত প্রয়োজন উপস্থিত জ্বইয়াছে কেবল সে স্থানে লৌহকড়ী বা লৌহস্তম্ভ প্রদত্ত হইয়াছে ; নতুবা সমুদায়ই প্রস্তরময় । এখানকার পূর্বতন স্থপতিগণ খিলান করিবার প্রণালী অবগত ছিল না ; এই জন্য দুই পাশ্বত্বইতে উপযুঁ্যুপরি একটু একটু বহিষ্কৃত করিয়া প্রস্তর সাজাইয়া পরিশেষে যখন শিখরদেশ ক্রমে সঙ্কীর্ণ হইয়া আসিত তথম তাহার উপর একখানি বৃহৎ প্রস্তর প্রদান করিয়া খিলানের কার্য্য সমাধা করিত । নিৰ্ম্মাণের এন্ধপ চমৎকার কৌশল যে মন্দির গুলির চতুস্পার্শ্বে পর্য্যায় ক্রমে একটা বৃহৎ ও একটা করিয়া ক্ষুদ্র পল ক্রমশঃ সূক্ষ হইয়া শিথরদেশের নিকট পরস্পর স°যুক্তপ্রায় হইয়াছে । পূৰ্বোল্লিখিত ভুবনেশ্বরমন্দিরের বহির্ভাগ নানাপ্রকার খোদিত মূর্তিদ্বারা বিভূষিত ; এবং ইহার চতুস্পার্শ্ববৰ্ত্তী প্রাঙ্গণভূমি সমুদায় বৃষ, শিবলিঙ্গ, গণেশ, হনুমান, হরপার্বতী, দুর্গ, কালী ময়ূরারোহী কাৰ্ত্তিক, কুমারী, নরসিংহ ও বামন অবতারের মূৰ্ত্তিতে পরিপূর্ণ। এই মন্দিরের ভিত্তির মধ্যভাগের প্রস্তর পরিষ্কৃত নহে ; কিন্তু ঐ,ভিত্তির গাত্র চিঙ্কণীরুত ; তাঙ্কার উপর কোন স্থানে একটা কোন স্থানে বা কতগুলি অপসরোমূৰ্ত্তি, কোথায়ও বা হরপার্বতী দণ্ডায়মান ও কোথায়ও বা উপৰিষ্ট; কোন স্থলে বা হস্তী, অশ্ব ও যোদ্ধৃগণ খোদিত আছে ; দেখিলে বোধ হয় যেন যোদ্ভূ*१ बूट्रक ध्रइख श्रे८ड़यह अथवा ब्रांछकोब्र मत्रण