পাতা:রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃতা (প্রথম ভাগ).pdf/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইতেই নিঃসৃত হইয়াছে। কিন্তু মানুষ্যের প্রতি তাঁহার DBD B BD DBDD DBBBD BDDDB SBBDDBD DD D তঁহাকে প্ৰীতি করিতে দিয়াছেন, এই দান সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ । যখন মন তাঁহার অচিন্ত্য শক্তি, অদ্ভুত জ্ঞান, অপার কৰুণা আলোচনা করে, তখন সে কি আঁনিৰ্বাচনীয় সুখ সম্ভোগ করে ! সে সুখ যাহারা আস্বাদন করেন, তঁাহারা তাহা কেবল আস্বাদন করেন, বাক্যেতে বর্ণনা করিতে, সমর্থ হন না । সে অবস্থাতে ঋষীন্দ্ৰ মুনীন্দ্ৰ কবীন্দ্ৰ সকল এই বাক্যের যথার্থতা উপলব্ধি করেন, “ যতো বাচো নিবৰ্ত্তন্তে অপ্ৰাপ্য মনসা সহ।” যখন মন সেই প্ৰগাঢ় সুখ উপভোগ করে, তখন এই সত্য তাহাতে প্রতিভাত হয় যে সে সুখ। কখন বিলুপ্ত হইবে না, পর কালে তাহার ক্রমশঃ উন্নতিই হইতে থাকিবে । কি সুখ সেই পরমমাতা আপনার ভক্তিশীল পুত্রের জন্য সঞ্চয় করিয়া রাখিয়াDBDBS uDuD DDB SgEBB BBD BBDD DBBB DD DS ‘কে বা জানে কত সুখ রত্ন দিবেন। মাত লয়ে তঁর অমৃতনিকেতনে ৷” এই সকল মহম্ভাব আমরা কোন ধর্মের প্রসাদাৎ লাভ করিয়াছি ? ব্রাহ্মধর্মের প্রসাদাৎ । আমরা কি এই মহৎ ধৰ্ম্মের উপযুক্ত ? আমাদিগের শরীর দুর্বল ও মন নিৰ্ব্বীৰ্য্য, সকল সাংসারিক মঙ্গলের নিদানতৃত যে প্রজার স্বাধীনতা তাহা হইতে আমরা অনেক পরিমাণে বঞ্চিত । এমন দুর্ভাগ্য দেশে ঈশ্বর ব্রাহ্মধৰ্ম্মকে প্রেরণ করিয়াছেন, ইহাতে র্তাহার কত কৰুণা প্ৰকাশ পাইতেছে । তিনি যেমন আমাদিগের প্রতি এই অনুপম কৰুণার চিকু প্ৰকাশ করিয়াছেন, তেমনই সেই