পাতা:রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃতা (প্রথম ভাগ).pdf/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कांक्षुन : १b-२ *त ! له. مى ... - *- مسجدا আদ্যকার উৎসব দিবসে মনোমন্দিরের দ্বার উদঘাটন করিয়া তন্মধ্যে প্রফুল্লতার হিল্লোলকে একবার স্বাধীন-রূপে সঞ্চরণ করিতে দেও ৷ সাংসারিক ভাবনা ভাবিতে গেলে তাহার অন্ত পাওয়া যায় না—একবার সাংসারিক ভাবনা দূর করিয়া প্রফুল্ল হও । দিবস তোমাদিগকে প্রফুল্ল হইতে বলিতেছে, ঋতু তোমাদিগকে প্রফুল্ল হইতে বলিতেছে, স্থান তোমাদিগকে প্রফুল্ল হইতে বলিতেছে, প্রকৃতি চতুর্দিকে মনোহর বেশ ধারণ করিয়া প্রফুল্ল হইতে বলিতেছে। যদি প্রফুল্ল না হও, তবে দিবসের প্রতি, ঋতুর প্রতি, স্থানের প্রতি, প্রকৃতির প্রতি অশিষ্টাচার হইবে। প্ৰফুল্ল হইতে তোমাদিগকে এতই বা অনুরোধ করিতেছি কেন ? বসন্তসমীরণের এমনি গুণ, নবপল্লবিত ও মুকুলিত বন ও উপবনের এমনি শক্তি, বিহঙ্গ-কৃজিত সুশব্দের এমনি ক্ষমতা,ঈশ্বর স্মরণের এমনি চমৎকার প্রভাব, যে তোমারা প্ৰফুল্ল না হইয়া কখনই থাকিতে KBB DSS DDBDS BBtBB BDBD DDBDBDD DBBDDDD করেন। একটু স্থানের পরিবর্তনে, একটু কালের পরির্তনে, তিনি আমাদিগকে কত আনন্দই প্ৰদান করেন । নিকট-স্থিত নগর হইতে আমরা এখানে আসিয়া কত আনন্দই উপভোগ করিতেছি । প্ৰতি বৎসর শীত না যাইতে যাইতে বসন্তসমীরণ হঠাৎ প্রবাহিত হইয়া জীব-শরীর এতদ্রুপ প্ৰফুল্ল করে যে পুত্ৰশোকে অভিভূত ব্যক্তিও পুলকিত না হইয়া ()